Prophet Mohammed comment row: পয়গম্বর নিয়ে মন্তব্যের জেরে বিক্ষোভ, প্রবাসীদের ফেরত পাঠাচ্ছে কুয়েত: রিপোর্ট

হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন। সেই কারণে প্রবাসীদের গ্রেফতার এবং দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কুয়েত সরকার। যে দেশের আইনে এরকম বিক্ষোভের অনুমতি নেই। একাধিক রিপোর্ট উদ্ধৃত করে জানিয়েছে সংবাদসংস্থা পিটিআই।

পিটিআইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সূত্র উদ্ধৃত করে সৌদি আরবের দৈনিক সংবাদপত্র আরব নিউজে জানানো হয়েছে যে শুক্রবারের প্রার্থনার পর হজরত মহম্মদের সমর্থনে মিছিল আয়োজনের জন্য প্রবাসীদের গ্রেফতার নির্দেশ জারি করা হয়েছে। সরকার জানিয়েছে, কুয়েতের আইন মোতাবেক প্রবাসীরা ধরনা এবং বিক্ষোভে সামিল হতে পারেন না। সেই নিয়ম লঙ্ঘন করায় একাধিক প্রবাসীকে দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

তবে কতজন প্রবাসীকে দেশে ফেরতে পাঠিয়ে দেওয়া হবে, তা জানানো হয়নি। কোন কোন দেশের বাসিন্দাদের ফেরত পাঠানো হবে, সেই বিষয়টি নিয়েও স্পষ্ট কোনও উত্তর মেলেনি। কুয়েতের সংবাদপত্র আর রাইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘তাঁদের গ্রেফতার করতে চলেছেন গোয়েন্দারা। দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁদের নির্দিষ্ট কেন্দ্রে পাঠানো হবে। কুয়েতে প্রবেশের ক্ষেত্রে তাঁদের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে।’

কী হয়েছিল ঘটনাটি?

সম্প্রতি একটি তথ্যযাচাইকারী ওয়েবসাইটের প্রতিষ্ঠাতা মহম্মদ জুবায়ের বিজেপির প্রাক্তন মুখপাত্র নূপুর শর্মার একটি ভিডিয়ো টুইট করেছিলেন। জ্ঞানবাপী মসজিদ সংক্রান্ত একটি আলোচনাসভায় নূপুর বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন বলে দাবি করা হয়। সেই ঘটনা নিয়ে তুমুল বিতর্ক শুরু হয়। সেই মন্তব্য নিয়ে সরব হয় পশ্চিম এশিয়ার একাধিক মহলও।

সেই পরিস্থিতিতে রবিবার নূপুরকে সাসপেন্ড করে দেয় বিজেপি। সেই ঘটনায় নাম উঠে আসা অপর বিজেপি মুখপাত্র নবীনকুমার জিন্দলকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয়। সেই প্রেক্ষিতে নূপুর ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। নিজের মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন জিন্দল। তারইমধ্যে কাতারের তরফে ভারতীয় দূতকে তলব করা হয়। পরেই একইপথে হাঁটে কুয়েতের মতো দেশ। যদিও ভারতও স্পষ্ট করে দিয়েছে, যে বিতর্কিত মন্তব্য করা হয়েছে, তা নয়াদিল্লির অবস্থান নয়।সম্প্রতি একটি তথ্যযাচাইকারী ওয়েবসাইটের প্রতিষ্ঠাতা মহম্মদ জুবায়ের বিজেপির প্রাক্তন মুখপাত্র নূপুর শর্মার একটি ভিডিয়ো টুইট করেছিলেন। জ্ঞানবাপী মসজিদ সংক্রান্ত একটি আলোচনাসভায় নূপুর বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন বলে দাবি করা হয়। সেই ঘটনা নিয়ে তুমুল বিতর্ক শুরু হয়। সেই মন্তব্য নিয়ে সরব হয় পশ্চিম এশিয়ার একাধিক মহলও।

সেই পরিস্থিতিতে নূপুরকে সাসপেন্ড করে দেয় বিজেপি। সেই ঘটনায় নাম উঠে আসা অপর বিজেপি মুখপাত্র নবীনকুমার জিন্দলকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয়। সেই প্রেক্ষিতে নূপুর ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। নিজের মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন জিন্দল। তারইমধ্যে কাতারের তরফে ভারতীয় দূতকে তলব করা হয়। পরেই একইপথে হাঁটে কুয়েতের মতো দেশ। যদিও ভারতও স্পষ্ট করে দিয়েছে, যে বিতর্কিত মন্তব্য করা হয়েছে, তা নয়াদিল্লির অবস্থান নয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.