Kali Puja 2023: নেতাজিও যুক্ত ছিলেন, কলকাতার বৃহত্তম এই কালীপুজোর সঙ্গে জড়িয়ে স্বদেশী আন্দোলনের ইতিহাস

পাথুরিয়াঘাটা বড় কালী পুজোর সূচনা ১৯২৮ সালে। অধুনা নিমতলা ঘাট স্ট্রিট লাগোয়া প্রসন্ন কুমার ঠাকুর ঘাট চত্বরে। -তথ্য ও ছবি-অয়ন ঘোষাল  

  

2/5

১৯৩০ সালে এই পুজোর প্রেসিডেন্ট হন মেয়র সুভাষ চন্দ্র বসু। স্বদেশী আন্দোলনের সময় বিখ্যাত লাঠিয়াল অতুল কৃষ্ণ ঘোষ, যিনি রঘু ডাকাতের ভাব শিষ্য, তিনি এই পুজোর প্রবর্তক। সে সময় স্বদেশীরা শক্তির উপাসনা করতেন। তাই কালীপুজোর সূচনা। -তথ্য ও ছবি-অয়ন ঘোষাল

3/5

অবশ্য পাথুরিয়াঘাটা ব্যায়াম সমিতির সঙ্গে তার বহু আগে থেকেই বাঘা যতীনের সম্পর্ক। তবে তখন পুজো করার পরিস্থিতি ছিল না এখানে। ১৯৫৬ সালে পুজোর স্থান পরিবর্তন হয়। ঘাট থেকে তা সরে আসে মাঠে। অধুনা যেখানে বিনানি ধর্মশালা, সেখানে তখন ফাঁকা মাঠ। -তথ্য ও ছবি-অয়ন ঘোষাল

4/5

সেই মাঠে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত পুজো হল। তারপর তা স্থায়ী ভাবে সরে এল ২২ নম্বর যদুনাথ মল্লিক রোডের এই জমিতে। সেই থেকে আজ পর্যন্ত এখানেই ৩২ ফুটের সুবিশাল এবং কলকাতার বৃহত্তম কালী পুজো হয়ে আসছে। -তথ্য ও ছবি-অয়ন ঘোষাল

  

5/5

মায়ের উচ্চতা ৩২ ফুট। মায়ের রুপোর খাঁড়ার দৈর্ঘ্য ৬ ফুট। রুপোর নর করোটি ৩ ফুট। রুপোর পান পাতা ১ ফুট। সোনা ও রূপো মিলিয়ে মায়ের গায়ে ৭৫ কিলো গয়না বা অলঙ্কার থাকে। সেই রাজবেশেই মাকে বিসর্জনের দিন ৯ কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে শোভা যাত্রা করানো হয়। পুজোর পরের দিন অন্নকূট উৎসবে প্রায় দেড় হাজার দরিদ্র নারায়ণ সেবা হয়। -তথ্য ও ছবি-অয়ন ঘোষাল

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.