Jammu Blast Update : জম্মুর বিমানবন্দরে কি রিমোট কন্ট্রোলেই বিস্ফোরণ? ‘ড্রোন-তত্ব’ ঘিরে উঠছে একগুচ্ছ প্রশ্ন

জম্মু বিমানবন্দরের বিস্ফোরণের  (Jammu Airport Blast)ঘটনায় রীতিমতো তোলপাড় দেশ। ইতিমধ্যেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) ঘটনা নিয়ে চিফ এয়ার মার্শালের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। এদিকে, এনআইএ   (NIA)থেকে এনএসডির (NSD)বিশেষ দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছে। রয়েছে বোম্ব স্কোয়াড (Bomb Squad)। এলাকাজুড়ে কড়া নিরাপত্তার বেষ্টনীর মধ্যেই চলছে তদন্তের কাজ।

 সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, জম্মুর বিমানবন্দরে বিস্ফোরণ (Jammu Airport Blast) ড্রোনের  (Drone)মারফৎ হয়েছে। আর সেই ড্রোন রিমোটে অন্য এক জায়গা থেকে অপারেট করা হচ্ছিল। এমনই দাবি সূত্রের। যদিও তদন্তকারী অফিসাররা এই নিয়ে এখনও মুখ খোলেননি। বায়ুসেনার (IAF) প্রাথমিক তদন্তে মনে করা হচ্ছে, একটি ছোট ড্রোন ব্যবহার করেই এই দুটি বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। সেইসঙ্গে সূত্রের দাবি, বিমানবন্দরে রাখা হেলিকপ্টারকে টার্গেট করে এই ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে।

সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, জম্মুর বিমানবন্দরে বিস্ফোরণ (Jammu Airport Blast) ড্রোনের  (Drone)মারফৎ হয়েছে। আর সেই ড্রোন রিমোটে অন্য এক জায়গা থেকে অপারেট করা হচ্ছিল। এমনই দাবি সূত্রের। যদিও তদন্তকারী অফিসাররা এই নিয়ে এখনও মুখ খোলেননি। বায়ুসেনার (IAF) প্রাথমিক তদন্তে মনে করা হচ্ছে, একটি ছোট ড্রোন ব্যবহার করেই এই দুটি বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। সেইসঙ্গে সূত্রের দাবি, বিমানবন্দরে রাখা হেলিকপ্টারকে টার্গেট করে এই ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে।

 জানা যাচ্ছে বিমানবন্দরের র্যাডারে সাধারণত এই ধরণের ড্রোনের গতিবিধি ধরা পরে না। 'ক্যামোফ্লেজ' হয়ে থাকে। ডপলার র্যাডার বা Facearray Radar ড্রোনকে ধরতে পারে। কিন্তু সেই ধরণের আরও শক্তিশালী র্যাডার সাধারণত সীমান্ত এলাকায় রাখা হয়। জম্মু বিমানবন্দরের Air Force Station-এ সেগুলি নেই।

জানা যাচ্ছে বিমানবন্দরের র্যাডারে সাধারণত এই ধরণের ড্রোনের গতিবিধি ধরা পরে না। ‘ক্যামোফ্লেজ’ হয়ে থাকে। ডপলার র্যাডার বা Facearray Radar ড্রোনকে ধরতে পারে। কিন্তু সেই ধরণের আরও শক্তিশালী র্যাডার সাধারণত সীমান্ত এলাকায় রাখা হয়। জম্মু বিমানবন্দরের Air Force Station-এ সেগুলি নেই।

 বিস্ফোরণের পেছনে পাক যোগ থাকার সম্ভাবনাকেও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। এর আগে পাকিস্তান থেকে জম্মু সীমান্তের ভিতর ১২ কিলোমিটার এলাকায় ড্রোন দিয়ে অস্ত্র বর্ষণ হয়েছে। এদিকে , দেখা যাচ্ছে জম্মুতে বায়ুসেনার এয়ারবেস পাকিস্তান সীমান্ত থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে।

বিস্ফোরণের পেছনে পাক যোগ থাকার সম্ভাবনাকেও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। এর আগে পাকিস্তান থেকে জম্মু সীমান্তের ভিতর ১২ কিলোমিটার এলাকায় ড্রোন দিয়ে অস্ত্র বর্ষণ হয়েছে। এদিকে , দেখা যাচ্ছে জম্মুতে বায়ুসেনার এয়ারবেস পাকিস্তান সীমান্ত থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে।

 আবার এটাও জানা যাচ্ছে যে পাকিস্তানের কাছে চিন ড্রোন আছে যা খুবই আধুনিক ক্ষমতাসম্পন্ন।ফলে সন্দেহের তির রয়েই যাচ্ছে প্রতিবেশী পাকিস্তানের দিকে। বিশেষত কাশ্মীর নিয়ে দিল্লিতে হাইভোল্টেজ বৈঠকের পরেই এই বিস্ফোরণ কাকতালীয় বলে উড়িয়ে দিতে রাজি নন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা। এদিকে স্থানীয় কোনও এলাকা থেকে এই ড্রোন এসেছে কি না, তা নিয়েও রয়েছে জল্পনা।

আবার এটাও জানা যাচ্ছে যে পাকিস্তানের কাছে চিন ড্রোন আছে যা খুবই আধুনিক ক্ষমতাসম্পন্ন।ফলে সন্দেহের তির রয়েই যাচ্ছে প্রতিবেশী পাকিস্তানের দিকে। বিশেষত কাশ্মীর নিয়ে দিল্লিতে হাইভোল্টেজ বৈঠকের পরেই এই বিস্ফোরণ কাকতালীয় বলে উড়িয়ে দিতে রাজি নন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা। এদিকে স্থানীয় কোনও এলাকা থেকে এই ড্রোন এসেছে কি না, তা নিয়েও রয়েছে জল্পনা।

 এদিকে ঘটনার জেরে পাঠানকোট সহ দেশের সমস্ত বায়ুসেনা বিমানবন্দরকে সতর্ক করা হয়েছে। পঞ্জাব ও শ্রীনগরের বায়ুসেনার বিমান ঘাটিতে জারি হয়ে গিয়েছে অ্যালার্ট। নিরাপত্তার চাদরে ঘিরে ফেলা হয়েছে জম্মুকে। চলছে তল্লাশি।

এদিকে ঘটনার জেরে পাঠানকোট সহ দেশের সমস্ত বায়ুসেনা বিমানবন্দরকে সতর্ক করা হয়েছে। পঞ্জাব ও শ্রীনগরের বায়ুসেনার বিমান ঘাটিতে জারি হয়ে গিয়েছে অ্যালার্ট। নিরাপত্তার চাদরে ঘিরে ফেলা হয়েছে জম্মুকে। চলছে তল্লাশি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.