উত্তর সীমান্তে বিনা প্ররোচনায় আগ্রাসন। প্রতিবেশীর সেই চ্যালেঞ্জের সামনাসামনি হচ্ছে ভারত। সেক্ষেত্রে সামরিক সহযোগিতার জন্য ভারত পার্টনার খুঁজছে। সোমবার একথাই জানিয়ে দিলেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। ভারত- রাশিয়া যৌথ বার্তা বিনিময়ের সূচনায় এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তবে তিনি সরাসরি কোনও দেশের নাম বলেননি। কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, তিনি আসলে চিনের কথাই উল্লেখ করতে চেয়েছেন। সেই ২০২০ সাল থেকে লাদাখ সেক্টরে ভারত ও চিনের মধ্য়ে একটা দ্বন্দ্ব লেগেই আছে। পাশাপাশি বার বারই অভিযোগ উঠছে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর বেজিং সমরসজ্জা ক্রমশ বৃদ্ধি করছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, দ্বিপাক্ষিক সামরিক সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুপক্ষের মধ্যে বিশ্বাস ও সুরক্ষা বৃদ্ধিতে এটা কার্যকরী হবে। ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে ভবিষ্যতের পরিকল্পনাও আমরা করে ফেলেছি। অন্যদিকে রাজনাথ সিং জানিয়েছেন, অতিমারি পরিস্থিতি, অস্বাভাবিক সামরিক তৎপরতা আর সেই ২০২০ সালের গ্রীষ্মকাল থেকে উত্তর সীমান্তে বিনা প্ররোচনায় প্রতিবেশীর আগ্রাসন আমাদের চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে। সেক্ষেত্রে ভারত এমন পার্টনার চাইছে যারা সংবেদনশীল ও ভারতের প্রত্য়াশা পূরণে সক্ষম। জানিয়েছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
পাশাপাশি ভারতের রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও দেশের মানুষের সক্ষমতার জেরে ভারত এই চ্যালেঞ্জগুলিকে উতরে যেতে সক্ষম। রাশিয়ার এই সহযোগিতার প্রশংসাও করেছেন রাজনাথ সিং। এই চ্যালেঞ্জের পরিস্থিতিতে রাশিয়া ভারতের পাশে থাকবে এমন আশাও প্রকাশ করেন তিনি।
অন্যদিকে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছেন, আমাদের এই বন্ধন সময় দ্বারা পরীক্ষিত। এই পৃথিবীতে অনেক কিছুরই পরিবর্তন হচ্ছে। কিন্তু এই বন্ধন সুদৃঢ় রয়েছে। রাশিয়ার বিদেশ মন্ত্রী জানিয়েছেন, গোটা বিশ্বের প্রতি ভারত ও রাশিয়ার দৃষ্টিভঙ্গির অনেক মিল রয়েছে।
উত্তর সীমান্তে বিনা প্ররোচনায় আগ্রাসন। প্রতিবেশীর সেই চ্যালেঞ্জের সামনাসামনি হচ্ছে ভারত। সেক্ষেত্রে সামরিক সহযোগিতার জন্য ভারত পার্টনার খুঁজছে। সোমবার একথাই জানিয়ে দিলেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। ভারত- রাশিয়া যৌথ বার্তা বিনিময়ের সূচনায় এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তবে তিনি সরাসরি কোনও দেশের নাম বলেননি। কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, তিনি আসলে চিনের কথাই উল্লেখ করতে চেয়েছেন। সেই ২০২০ সাল থেকে লাদাখ সেক্টরে ভারত ও চিনের মধ্য়ে একটা দ্বন্দ্ব লেগেই আছে। পাশাপাশি বার বারই অভিযোগ উঠছে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর বেজিং সমরসজ্জা ক্রমশ বৃদ্ধি করছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, দ্বিপাক্ষিক সামরিক সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুপক্ষের মধ্যে বিশ্বাস ও সুরক্ষা বৃদ্ধিতে এটা কার্যকরী হবে। ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে ভবিষ্যতের পরিকল্পনাও আমরা করে ফেলেছি। অন্যদিকে রাজনাথ সিং জানিয়েছেন, অতিমারি পরিস্থিতি, অস্বাভাবিক সামরিক তৎপরতা আর সেই ২০২০ সালের গ্রীষ্মকাল থেকে উত্তর সীমান্তে বিনা প্ররোচনায় প্রতিবেশীর আগ্রাসন আমাদের চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে। সেক্ষেত্রে ভারত এমন পার্টনার চাইছে যারা সংবেদনশীল ও ভারতের প্রত্য়াশা পূরণে সক্ষম। জানিয়েছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।
পাশাপাশি ভারতের রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও দেশের মানুষের সক্ষমতার জেরে ভারত এই চ্যালেঞ্জগুলিকে উতরে যেতে সক্ষম। রাশিয়ার এই সহযোগিতার প্রশংসাও করেছেন রাজনাথ সিং। এই চ্যালেঞ্জের পরিস্থিতিতে রাশিয়া ভারতের পাশে থাকবে এমন আশাও প্রকাশ করেন তিনি।
অন্যদিকে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছেন, আমাদের এই বন্ধন সময় দ্বারা পরীক্ষিত। এই পৃথিবীতে অনেক কিছুরই পরিবর্তন হচ্ছে। কিন্তু এই বন্ধন সুদৃঢ় রয়েছে। রাশিয়ার বিদেশ মন্ত্রী জানিয়েছেন, গোটা বিশ্বের প্রতি ভারত ও রাশিয়ার দৃষ্টিভঙ্গির অনেক মিল রয়েছে।