চন্দ্র-অভিযান নিয়ে তৃণমূল নেতা ইদ্রিশ আলির নেতিবাচক মন্তব্য এবং এ নিয়ে তৃণমূল বিধায়কের প্রশ্নে বিভিন্ন মহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে কয়েক হাজার প্রতিক্রিয়া এসেছে সামাজিক মাধ্যমে। প্রতিটিতেই ইদ্রিশের মন্তব্যের চড়া বিরোধিতা।“
এমন মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেছেন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিশ আলিকে কুয়োর ব্যাঙয়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন তিনি। তৃণমূল বিধায়কের মন্তব্যে আব্দুল উকিলের প্রতিক্রিয়া, “মুর্শিদাবাদ জেলার সব থেকে পিছিয়ে পড়া এলাকার বিধায়ক, ভাবনা স্বাভাবিক।”
অসীম কুমার মাইতি লিখেছেন, “এরা কারা ভাই।” সুদীপ কুণ্ডু লিখেছেন, “ চপ আর চুরি শিল্পের দূত।” রাজা ঘোষ লিখেছেন, “সবচেয়ে বেশি মাদ্রাসা যেখানে সেই জেলা পিছিয়ে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। মারামারি
খুনখুনিতে সবার আগে থাকবে। বিধায়কের কথা শুনলেই বোঝা যায়”।
নির্মাল্য সাহা লিখেছেন, “সত্যি, ভাবলে গর্ব হয় আমাদের ভোটে জেতা জনপ্রতিনিধি। সুদীপ আচার্য লিখেছেন, “পৃথিবীর দশম আশ্চর্য জিনিস।” সবুজ কুমার জানা লিখেছেন, “যেমন জ্ঞান তেমন ভাবনা।” শেখ বাপি লিখেছেন, “দিদির অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত।”
মোনালিসা দাস লিখেছেন, “অশিক্ষার আলোতে নিমজ্জিত।”
দীপঙ্কর পাল লিখেছেন, “কেন চন্দ্রযানটা কি, উন্নয়নের মধ্যে কি পড়ে না? এরা আবার ভারতবাসী সত্যি!“ রাজ ভট্টাচার্য লিখেছেন, “যখন সারা ভারতের কাছে গর্বের মুহূর্ত তখন এইরকম কথা সত্যি কি বিচিত্র জীব।” অর্পিতা চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন, “চিন্তা নেই দিদিমণি পো ধান মন্ত্রী হলে এসব বাজে খরচ আর হবে না। শুধু “উন্নয়ন” হবে উন্নয়ন। ত্রিনাথ নাগ লিখেছেন, “অশিক্ষিতরা যতদিন রাজনীতি করবে এই রকম কথাই বলবে।”