ক্রিসমাসের পরের দিন অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বর শুরু হচ্ছে আইলিগের নতুন মরশুম। প্রথম ম্যাচেই মুখোমুখি হবে নর্থ ইস্টের ক্লাব ট্রাউ এফসি এবং অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের ডেভেলপমেন্টাল সাইড ইন্ডিয়ান অ্যারোজ। করোনাকালে গত বছরের মতো এই বছরও আই লিগের ম্যাচগুলো খেলা হবে কলকাতাতেই। কলকাতার মোহনবাগান মাঠের পাশাপাশি কল্যাণী স্টেডিয়াম এবং নৈহাটি স্টেডিয়ামে খেলা হবে আসন্ন আই লিগের ম্যাচগুলো।ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
আসন্ন মরশুমের আই লিগে তিনটি নতুন দল খেলবে। এই দলগুলো হল অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীনিধি ডেকান এফসি, কোলাপুরের কেঙ্করে এফসি এবং রাজস্থান ইউনাইটেড এফসি। ফলে এই মরশুমে আই লিগে মোট ১৩টি দল অংশগ্রহণ করবে। অর্থাৎ এবারের লিগে অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা বাড়তে চলেছে। প্রতি দলের ফুটবলার, কোচ, সাপোর্ট স্টাফ, রেফারি, অফিসিয়াল, ভলান্টিয়ার-সহ লিগের সঙ্গে যুক্ত সকলে বায়ো-বাবলের মধ্যে থাকবেন।
আই লিগের সিইও সুনন্দ ধর জানান, ‘ভারতের মাটিতে বায়ো-বাবলের মধ্যে থেকে টুর্নামেন্ট আয়োজন করার ক্ষেত্রে আমরা পথপ্রদর্শক। স্বাস্থ্যের দিকটি মাথায় রেখে খেলোয়াড়, রেফারি এবং প্রত্যেককে নিশ্ছিদ্র বায়ো-বাবলের নিরাপত্তা দিতে আমরা বদ্ধপরিকর। আমাদের লজিস্টিক্যাল এবং ফাইন্যান্সিয়াল পার্টনারদেরকে শুভেচ্ছা জানাই। ১৩টি দলকে গোটা মরশুম ধরে বায়ো-বাবলে রাখার বিষয়টি একেবারেই সহজসাধ্য ব্যাপার নয়।’
টুর্নামেন্টের প্রথম পর্যায়ে রাউন্ড-রবিন ফর্ম্যাটে প্রতিটি দল প্রত্যেকের বিরুদ্ধে খেলবে। দ্বিতীয় পর্যায়ে দুটি গ্রুপে ভাগ করা হবে দলগুলিকে। প্রথম ৭টি দল গ্রুপ-এ এবং পরের ৬টি দল গ্রুপ-বি’তে খেলবে।