মুম্বইয়ের নাভাল ডকইয়ার্ডে ভয়াবহ বিস্ফোরণের খবর উঠে আসে মঙ্গলবার। জানা গিয়েছে, নৌসেনা জাহাজ আইএনএস রণবীরের ইন্টারনাল কম্পার্টমেন্টে এক বিস্ফোরণের ঘটনায় তিন জন নৌসেনা কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই তিন জনের মৃত্যু ছাড়াও এই বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন। মূলত, মুম্বই ডকইয়ার্ডের এই ঘটনা ঘিরে নিরাপত্তা প্রসঙ্গেও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি যে, কী থেকে এই বিস্ফোরণ ঘটে।
সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, ওই যুদ্ধ জাহাজের ভিতরে ওই বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটেছে। উল্লেখ্য, সামনেই রয়েছে প্রজাতন্ত্র দিবস। তার আগে সারা দেশে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। নিরাপত্তা ইস্যুতে বিভিন্ন গোয়েন্দা রিপোর্ট ঘিরে জারি করা হয়েছে অ্যালার্ট। এই পরিস্থিতিতে প্রজাতন্ত্র দিবসের ঠিক আগে ভারতের সেনার এই যুদ্ধ জাহাজে বিস্ফোরণের ঘটনা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এদিকে, জানা যাচ্ছে, এই বিস্ফোরণের ঘটনায় ১১ জন আহত হয়েছেন। তড়িঘড়ি আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, ওই যুদ্ধ জাহাজের ভিতরে ওই বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটেছে। উল্লেখ্য, সামনেই রয়েছে প্রজাতন্ত্র দিবস। তার আগে সারা দেশে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। নিরাপত্তা ইস্যুতে বিভিন্ন গোয়েন্দা রিপোর্ট ঘিরে জারি করা হয়েছে অ্যালার্ট। এই পরিস্থিতিতে প্রজাতন্ত্র দিবসের ঠিক আগে ভারতের সেনার এই যুদ্ধ জাহাজে বিস্ফোরণের ঘটনা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এদিকে, জানা যাচ্ছে, এই বিস্ফোরণের ঘটনায় ১১ জন আহত হয়েছেন। তড়িঘড়ি আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ভারতীয় নৌসেনার তরফে জানানো হয়েছে, আইএনএস রণবীর আইএনএস রণবীর মোাতায়েন ছিল ক্রস কোস্ট অপারেশনাল ক্ষেত্রে। নৌসেনা জানিয়েছে, বেস পোর্টে খুব শিগগিরিই ফেরার কথা ছিল এই যুদ্ধজাহাজের। নৌসেনার তরফে জানানো হয়েছে, ‘ এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘিরে একটি কোর্ট অফ এনকোয়ারি (তদন্ত) এর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ’ এদিকে ঘটনায় মৃতদের পরিচিতি এখনও জানা যায়নি। উল্লেখ্য, ১৯৮৬ সালের ২৮ অক্টোবর ভারতীয় নৌসেনায় সংযুক্ত হয় আইএনএস রণবীর। তবে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবারের বিস্ফোরণের ঘটনায় যুদ্ধজাহাজে সেভাবে বড় কোনও ক্ষতি হয়নি। মুহূর্তে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন জাহাজে উপস্থিত সেনা অফিসাররা।