হার্দিক পাণ্ড্যকে তড়িঘড়ি বেঙ্গালুরু নিয়ে যাওয়া হল। তাঁর চোট কতটা গুরুতর সেটা এখনও জানানো হয়নি। কিন্তু তাঁকে জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে (এনসিএ) নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে ইংল্যান্ডের এক চিকিৎসক দেখবেন তাঁকে। রবিবার নিউ জ়িল্যান্ডের বিরুদ্ধে হার্দিকের খেলা অনিশ্চিত।
ভারতের পরের ম্যাচ রবিবার। ধর্মশালাতে হবে সেই ম্যাচ। কিন্তু হার্দিক তত দিনে সুস্থ হতে পারবেন বলে মনে করছে না বোর্ড। লখনউয়ে দলের সঙ্গে যোগ দিতে পারেন ভারতীয় অলরাউন্ডার। বোর্ডের এক কর্তা বলেন, “হার্দিককে বেঙ্গালুরু পাঠানো হয়েছে। এনসিএ-তে যোগ দেবেন তিনি। হার্দিকের গোড়ালি পরীক্ষা করে দেখা হবে সেখানে। ইংল্যান্ডের এক চিকিৎসক দেখবেন তাঁকে। পরের ম্যাচে হার্দিকের খেলা কঠিন।”
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নবম ওভারে বল করার সময় চোট পান হার্দিক। তাঁর বলে স্ট্রেট ড্রাইভ মারেন লিটন দাস। সেই বল পা দিয়ে আটকাতে যান হার্দিক। সেই সময় পড়ে যান তিনি। হার্দিকের পায়ের উপর তাঁর পুরো শরীরের ওজন পড়ে গিয়েছিল। তাতেই চোট লাগে ভারতীয় অলরাউন্ডারের। ওই ম্যাচে আর বল করতে পারেননি তিনি। সেই সময় ওভারের তিনটি বল বাকি ছিল। বিরাট কোহলি ওই তিনটি বল করেন।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল যে, হার্দিককে স্ক্যান করাতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরে সাজঘরে বসে থাকতে দেখা যায় হার্দিককে। বল করতে পারেননি তিনি। ব্যাট করার প্রয়োজন হয়নি। কিন্তু শুক্রবার সকালেই হার্দিককে বেঙ্গালুরু নিয়ে যাওয়া হল।