Calcutta High Court: কলকাতার উপকণ্ঠে অনুমোদনহীন স্কুল! তাজ্জব হাইকোর্টের বিচারপতি

 ‘ছাত্র-শিক্ষক নিয়ে স্কুল চলছে, অথচ ৩২ বছর ধরে স্থায়ী অনুমোদন নেই’! কীভাবে? বিস্ময়প্রকাশ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। তাঁর প্রশ্ন, ‘ শিক্ষা দফতরে কোনও সিস্টেম নেই! এটা কি বোর্ডের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না যে নিজের নজর রাখবে? আগে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, তারপর সেই স্কুল আবেদন করল কিনা, সেটা বোর্ড দেখবে না’? ১২ সেপ্টেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি।

ঘটনাটি ঠিক কী? বেহালার বিবেকানন্দ পল্লী কিশোর ভারতী হাইস্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন ধারা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই স্কুল থেকেই অবসর নেন ২০১৭ সালে। কিন্তু জীবিত থাকাকালীন পেনশন পাননি তিনি। কেন? স্ত্রীর মৃত্যুর পর কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছেন ওই শিক্ষিকার স্বামী। এদিন সেই মামলারই শুনানি ছিল বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে। 

শুনানিতে মামলাকারীর আইনজীবী বলেন,’পর্ষদে গিয়ে জানা যায় স্কুলের অনুমোদনের পুনর্নবীকরণ সংক্রান্ত ১৬০০০ টাকা বকেয়া রয়েছে। ওই টাকা পেলেই পর্ষদ পরবর্তী পদক্ষেপ করতে পারবে’। বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু জানতে চান, ‘জেলা স্কুল পরিদর্শকরা কি করছিলেন? জেলা স্কুল পরিদর্শকদের কাজ কি শুধু বদলি নজরদারি করা’?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.