ব্যস্ত রাস্তা, চলন্ত বাসে দাউদাউ করে জ্বলে উঠল আগুন! ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার সকালে বেঙ্গালুরুতে। বেঙ্গালুরু মেট্রোপলিটন ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশনের (বিএমটিসি) সূত্র জানিয়েছে, বাসের চালক নিজের জীবন হাতে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন। অবিলম্বে বাসটি খালি করে দেন। জানা গিয়েছে, এই দুর্ঘটনায় কেউ আহত হয়নি।
বিএমটিসি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরুর এমজি রোডে বাসটিতে ইগনিশন চালু করার সময় ঘটনাটি ঘটে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, বাসের ইঞ্জিনটি অতিরিক্ত গরম হওয়ার ফলে এই ঘটনাটি ঘটে। অগ্নিকাণ্ডের সময় বাসে ৩০ জন যাত্রী ছিলেন। তবে ড্রাইভার সময়মতো তাঁদের সরিয়ে আনে। তৎক্ষণাৎ দমকল কর্মীদের খবর দেন। বাসটি কোরমঙ্গলা ডিপোর
বিএমটিসি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরুর এমজি রোডে বাসটিতে ইগনিশন চালু করার সময় ঘটনাটি ঘটে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, বাসের ইঞ্জিনটি অতিরিক্ত গরম হওয়ার ফলে এই ঘটনাটি ঘটে। অগ্নিকাণ্ডের সময় বাসে ৩০ জন যাত্রী ছিলেন। তবে ড্রাইভার সময়মতো তাঁদের সরিয়ে আনে। তৎক্ষণাৎ দমকল কর্মীদের খবর দেন।
বাসটি কোরমঙ্গলা ডিপোর।
বেঙ্গালুরু মেট্রোপলিটন ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশনের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, বাসটি কোরমঙ্গলা ডিপোতে রাখা হয়েছিল। বাসটি এমজি রোডের অনিল কুম্বলে সার্কেলের কাছে যাওয়ার সময় বাসের ইঞ্জিনে হঠাৎ আগুন ধরে যায়। তৎক্ষণাৎ ড্রাইভার বাসটি থামিয়ে যায়। এবং ৩০ জন যাত্রীকে নিরাপদে সরিয়ে আনে।
ঘটনার সময় পথচারীররা ভিডিয়ো করেন। সেখানেই দেখা গিয়েছে, বাসটিতে আগুন লেগেছে। দমকলকর্মীরা সেটি নেভানোর চেষ্টা করছেন। বিএমটিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখছেন। রিপোর্ট তৈরি হলেই যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই ভয়ংকর বড় দুর্ঘটনা থেকে বাঁচলেন অমরনাথ যাত্রার তীর্থযাত্রীরা। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রামবন জেলার জাতীয় সড়ক ৪৪-এ বাস করে যাচ্ছিলেন পুণ্যার্থীরা। হঠাৎই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে বাসটি। প্রায় ৪০ জন তীর্থযাত্রী পঞ্জাবের হোশিয়ারপুরে ফিরছিলেন। ব্রেক ফেলের কারণে বানিহালের কাছে নাচলানা পৌঁছানোর পর চালক গাড়ি থামাতে ব্যর্থ হন।
জানা গিয়েছে, ঘটনায়া ৫ জন পুরুষ, ৩ জন মহিলা ও ১ শিশু-সহ ১০ জন আহত হয়েছেন। রিপোর্ট অনুযায়ী, অমরনাথ থেকে হোশিয়ারপুরগামী বাসের ব্রেক ফেইল হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তীর্থযাত্রীরা পঞ্জাবের বাসিন্দা। নিরাপত্তা বাহিনীদের দ্রুত প্রতিক্রিয়ার ফলে বাসটি খাদে পড়তে থেকে বেঁচে যায়।
পিটিআই সংস্থা সেনা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে বলেছে, ‘সেনারা তীর্থযাত্রীদের চলন্ত গাড়ি থেকে লাফিয়ে পড়তে দেখে। তৎক্ষণাৎ সেনা এবং পুলিস কর্মীরা দ্রুত সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসে। গাড়ির টায়ারের নীচে পাথর রেখে বাসটিকে খাদে পড়ে যাওয়া থেকে থামাতে সক্ষম হয়।’