চাপের মধ্যে থেকে দলকে জেতালেন অ্যালেক্স ক্যারে। ২ রানের জন্য শতরান হাতছাড়া হল তাঁর। শেষ পর্যন্ত ক্রিজ়ে ছিলেন ক্যারে। প্রথমে মিচেল মার্শ ও তার পরে অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের সঙ্গে জুটি বাঁধলেন তিনি। জয়ের রান এল অধিনায়ক কামিন্সের ব্যাট থেকে।
তৃতীয় দিনেই যে খেলার ফয়সালা হয়ে যাবে তা আগেই বোঝা গিয়েছিল। হিসাব স্পষ্ট ছিল। অস্ট্রেলিয়ার জিততে দরকার ছিল ২০২ রান। নিউ জ়িল্যান্ডের দরকার ছিল ৬ উইকেট। তৃ়তীয় দিন শুরুতেই ট্রাভিস হেডের উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সেখান থেকে দলকে টেনে তোলেন ক্যারে ও মার্শ।
অস্ট্রেলিয়ার দুই ব্যাটারের মধ্যে ১৪০ রানের জুটি হয়। পাল্টা আক্রমণের পথে যান দুই ব্যাটার। বেশি আক্রমণাত্মক খেলছিলেন মার্শ। প্রতি ওভারে বড় শট মারছিলেন তাঁরা। ৮০ রান করে আউট হয়ে যান মার্শ। পরের বলেই আউট হন মিচেল স্টার্ক। তখনও দলের জিততে দরকার ছিল ৬১ রান।
আরও এক বার দলের হয়ে ব্যাট হাতে নিজের কাজ করলেন কামিন্স। অ্যাশেজ়েও একটি ম্যাচে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন তিনি। এই ম্যাচেও ক্যারের সঙ্গে ঠান্ডা মাথায় দলকে জয়ের দিকে নিয়ে গেলেন কামিন্স। চার মেরে দলকে জেতালেন তিনি। ৯৮ রান করে অপরাজিত থেকে গেলেন ক্যারে। কামিন্স ৩২ রান করে মাঠ ছাড়লেন।