অনুমোদন পেল গাছের উপকরণ দিয়ে তৈরি বিশ্বের প্রথম করোনা টিকা, আপনিও নিতে পারবেন?

1/5কানাডায় ব্যবহারের ছাড়পত্র পেল গাছ থেকে তৈরি বিশ্বের প্রথম করোনাভাইরাস টিকা। যে টিকা যৌথভাবে তৈরি করেছে মিৎসুবিশি কেমিকাল ও ফিলিপ মরিসের মালিকাধীন বায়োফার্মা কোম্পানি মেডিক্যাগো এবং গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লিন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স)

ওই টিকার পোশাকি নাম হল ‘কোভিফেঞ্জ’ (Covifenz)। যা গাছের প্রোটিনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
2/5ওই টিকার পোশাকি নাম হল ‘কোভিফেঞ্জ’ (Covifenz)। যা গাছের প্রোটিনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
এই প্রথম কানাডার কোনও সংস্থার করোনা টিকা ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে। আপাতত সেই টিকার উপর নজর রাখবে কানাডার স্বাস্থ্য বিষয়ক মন্ত্রক। ভারতে এখনও অনুমোদন পায়নি সেই টিকা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য এএনআই)
3/5এই প্রথম কানাডার কোনও সংস্থার করোনা টিকা ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে। আপাতত সেই টিকার উপর নজর রাখবে কানাডার স্বাস্থ্য বিষয়ক মন্ত্রক। ভারতে এখনও অনুমোদন পায়নি সেই টিকা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য এএনআই)
‘কোভিফেঞ্জ’ করোনা টিকার দুটি ডোজ প্রদান করা হবে। ২১ দিনের ব্যবধানে দুটি ডোজ প্রদান করা হয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে সুনীল ঘোষ/হিন্দুস্তান টাইমস)
4/5‘কোভিফেঞ্জ’ করোনা টিকার দুটি ডোজ প্রদান করা হবে। ২১ দিনের ব্যবধানে দুটি ডোজ প্রদান করা হয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে সুনীল ঘোষ/হিন্দুস্তান টাইমস)
https://97219b9ec23afa68e3509f2b3607712c.safeframe.googlesyndication.com/safeframe/1-0-38/html/container.html
ক্লিনিকাল ট্রায়ালের ফলাফল অনুযায়ী, উপসর্গযুক্ত করোনা আক্রান্তদের ক্ষেত্রে ৭১ শতাংশ কার্যকরী কোভিফেঞ্জ। করোনাভাইরাসের কারণে যে গুরুতর অসুখ হয়, তার বিরুদ্ধে ১০০ শতাংশ কার্যকরী। সেইসঙ্গে ডেল্টা, গামা-সহ একাধিক করোনাভাইরাসের একাধিক প্রজাতির বিরুদ্ধে কোভিফেঞ্জ কার্যকরী বলে দাবি করা হয়েছে। আলফা, ল্যামডা, মিউ প্রজাতির ক্ষেত্রেও কার্যকারিতা দেখা গিয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে সন্তোষ কুমার/হিন্দুস্তান টাইমস)
5/5ক্লিনিকাল ট্রায়ালের ফলাফল অনুযায়ী, উপসর্গযুক্ত করোনা আক্রান্তদের ক্ষেত্রে ৭১ শতাংশ কার্যকরী কোভিফেঞ্জ। করোনাভাইরাসের কারণে যে গুরুতর অসুখ হয়, তার বিরুদ্ধে ১০০ শতাংশ কার্যকরী। সেইসঙ্গে ডেল্টা, গামা-সহ একাধিক করোনাভাইরাসের একাধিক প্রজাতির বিরুদ্ধে কোভিফেঞ্জ কার্যকরী বলে দাবি করা হয়েছে। আলফা, ল্যামডা, মিউ প্রজাতির ক্ষেত্রেও কার্যকারিতা দেখা গিয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে সন্তোষ কুমার/হিন্দুস্তান টাইমস)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.