1/5প্রাথমিকভাবে রাজ্য সরকারের তরফে শীর্ষ আদালতে যে স্পেশাল লিভ পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল, সেই মামলা শুনেছিল বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরী এবং বিচারপতি হৃষিকেশ রায়ের বেঞ্চ। গত ২৮ নভেম্বর ও ৫ ডিসেম্বর ওই বেঞ্চেই শুনানি হয়েছিল। তবে বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরী উপস্থিত না থাকায় মঙ্গলবার হয়নি ডিএ শুনানি। বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরীর বদলে বেঞ্চে আসেন বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত। তবে আজও হল না ডিএ শুনানি।
2/5আজ ডিএ মামলা থেকে অব্যাহতি নিলেন দুই বাঙালি বিচারপতি। বিচারপতি হৃষিকেশ রায় ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চের সিদ্ধান্তে নয়া বেঞ্চে স্থানান্তরিত হবে এই মামলা। এদিন বিচারপতি দত্ত বলেন, ‘আমি আসায় কর্মীদের মধ্যে অতিউৎসাহ তৈরি হয়েছে, তাই এই মামলা আমি শুনব না’। এদিকে বিচারপতি দত্তের সঙ্গে সহমত প্রকাশ করেন বিচারপতি হৃষিকেশ রায়ও। তবে বেঞ্চের তরফে জানানো হয়, জানুয়ারি মাসের তৃতীয় সপ্তাহে নতুন বেঞ্চে হবে এই মামলার শুনানি। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
3/5আজ বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত এবং হৃষিকেশ রায় জানান, অতিউৎসাহের বশে কিছু কর্মচারীরা যা বলছেন, তা ঠিক চোখে দেখছে না সুপ্রিম কোর্ট। এরপর কর্মচারীদের পক্ষে সওয়ালকারী আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য সময় চেয়ে নেন আদালতের কাছ থেকে। বিকাশবাবু বলেন, যদি কর্মচারীরা এমন কিছু বলে থাকেন যা আদালতের নজরে ঠিক নয়, তাহলে আদালতের কাছে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।
4/5এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর যখন ডিএ মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে উঠেছিল, তখন শীর্ষ আদালত নির্দেশ দিয়েছিল, সবপক্ষকে লিখিত আকারে সংক্ষিপ্তভাবে নিজেদের বক্তব্য পেশ করতে হবে। সেইসঙ্গে আপাতত কলকাতা হাই কোর্টে রাজ্যের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলার শুনানি স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।
5/5২০১৬ সাল থেকেই এই ডিএ মামলা চলছে। চলতি বছরের ২০ মে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, তিন মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। যে সময়সীমার মধ্যে বকেয়া মেটায়নি রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল। যা ২২ সেপ্টেম্বর খারিজ করে দিয়েছিল হাই কোর্ট।