1/5১৪ জিসেম্বর সংসদে বন্দে ভারতের দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। সেই প্রশ্নের জবাবে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব লিখিত ভাবে জানিয়েছেন, চলতি বছরের জুন থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এখনও ৬৮ বার পশুর ধাক্কা খেয়েছে বন্দে ভারত ট্রেন। বর্তমানে দেশের ৬টি রুটে চলছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ট্রেন।
2/5কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অন্য একটি প্রশ্নের উত্তরে সংসদে বলেছেন যে বন্দে ভারত কোচের শেল কাঠামো উচ্চ-গ্রেডের ইস্পাত দিয়ে তৈরি। বন্দে ভারত ট্রেনের সামনে লাগানো কাপলার কভারটি ‘নাকের’ মতো। এই অংশটি ট্রেনের অ্যারোডাইনামিক প্রোফাইলের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। আঘাতের প্রভাবকে সীমিত করার জন্য ফাইবার-রিইনফোর্সড প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি হয়েছে এই ‘নাক’।
3/5সংসদে অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, বর্তমানে বন্দে ভারত ট্রেনগুলি সর্বাধিক ৫০০ থেকে ৫৫০ কিলোমিটার দূরত্বের পথ অতিক্রম করছে। ‘সিটিং’ পরিষেবা প্রদান করছে এই ট্রেন। মন্ত্রী জানান, স্লিপার সুবিধা চালু হলে বন্দে ভারত ট্রেনগুলির রুটের দূরত্ব বাড়ানো হবে।
4/5৬ অক্টোবর আমদাবাদের কাছে মহিষের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল মুম্বই-গান্ধীনগর রুটের বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এর পরদিনই কাঞ্জারি এবং আনন্দ স্টেশনের মাঝে গরুর ধাক্কা লাগে বন্দে ভারত ট্রেনে। এরপর সম্প্রতি আরও এক দফা দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এছাড়াও একাধিক বার দুর্ঘটনার মুখে পড়েছে বন্দে ভারত। তবে সেগুলি খবরে প্রকাশিত হয়নি।
5/5ট্রায়াল রানের সময় দ্বিতীয় প্রজন্মের বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনটি মাত্র ৫২ সেকেন্ডে ০ থেকে ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতি অর্জন করে। এর ফলে বুলেট ট্রেনের রেকর্ডও ভেঙে দিয়েছে বন্দে ভারত। এদিকে ফটোক্যাটালিটিক এয়ার পিউরিফায়ার সিস্টেম থাকায় নতুন বন্দে ভারত ট্রেনে করোনা এবং অন্যান্য বায়ুবাহিত রোগের সংক্রমণ হবে না। ট্রেনের বাতাস জীবাণুমুক্ত রাখতে ইউভি ল্যাম্প থাক প্রতিটি কোচে। কোচে রয়েছে লেভেল ২ ইন্টিগ্রেশন সার্টিফিকেশন সেফটি। ফলে নিরাপত্তার দিক থেকেও বেশ সুরক্ষিত এই ট্রেনটি।