করোনার সময় ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে তোলা কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছিল সাংবাদিক রানা আয়ুবের বিরুদ্ধে। তারপরই তাঁকে তলব করে ইডি। কিন্তু হাজিরা দেননি। এরপরই জারি হয় লুক ডাউন সার্কুলার।
সেই রানা আয়ুব মঙ্গলবার লণ্ডন যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। তাঁকে মুম্বই বিমানবন্দরে আটকে দেয় ইমিগ্রেশন। এয়ারপোর্ট থেকেই ইডিকে জানানো হয়। এরপর কেন্দ্রীয় আধকারিকরা এসে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। আগামী ১লা এপ্রিল তাঁকে ইডির অফিসে ডাকা হয়েছে।
চ্যারিটির নাম করে আয়ুব ১.৭৭ কোটি তুলেছিলেন। এরপর তা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা হয় বলে অভিযোগ। এজেন্সির দাবি, আয়ুব গত মাসে কিছু ভুয়ো বিল তৈরি করেছেন। এমনকী ৫০ লাখ টাকার ফিক্সড ডিপোজিটও করেছেন। তারপরই ইডির নজরে আসেন তিনি।
এই প্রসঙ্গে টুইটে রানা আয়ুব লিখেছেন, ‘আমি লণ্ডনে বক্তব্য রাখতে যাচ্ছিলাম। সেই সময় আমাকে আটকানো হয়। ‘জার্নালিজম ফেস্ট অফ দ্য ইন্ডিয়ান ডেমোক্রেসি’ শীর্ষক বক্তব্য রাখার জন্য আমার ইতালি যাওয়ারও কথা ছিল। সব কিছু পরিকল্পিতভাবে করা হচ্ছে। ইমিগ্রেশন আমাকে আটকানোর পরে আমার মেলে ইডির সমনও এসে হাজির। ভয়ের কি আছে’?