বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে কন্টেনার ডিপোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ঝলসে মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ১৯ জনের। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আহত হয়েছেন দেড়শোর বেশি। আহতদের মধ্যে ডিপোর কর্মী ছাড়াও রয়েছেন পুলিশ এবং দমকলের কর্মীরাও। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, শনিবার স্থানীয় সময় রাত ১১টা নাগাদ ডিপোয় বিস্ফোরণ হয়। সেখান থেকেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। প্রাথমিক ভাবে পুলিশ এবং দমকল মনে করছে, ডিপোয় একটি কন্টেনারে মজুত রাসায়নিকে বিস্ফোরণ ঘটেছে। তার পর সেখান থেকে আগুন ডিপোর অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। পর পর বেশ কয়েকটি বিস্ফোরণও হয় বলে দাবি স্থানীয়দের। বিস্ফোরণে তীব্রতা এত বেশি ছিল যে আশপাশের বেশ কয়েকটি বাড়ির জানলার কাচ ভেঙে গিয়েছে।
চট্টগ্রামের দমকল বিভাগের সহ-অধিকর্তা মহম্মদ ফারুক হোসেন শিকদার ঢাকা ট্রিবিউন-কে বলেন, “দমকলের ১৯টি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজে লাগানো হয়েছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে।”
চট্টগ্রামের দমকল বিভাগের সহ-অধিকর্তা মহম্মদ ফারুক হোসেন শিকদার ঢাকা ট্রিবিউন-কে বলেন, “দমকলের ১৯টি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজে লাগানো হয়েছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে।”