অস্ত্র ব্যবসাও বন্ধ হবে। জীবাণু অস্ত্র বানাতে কেউ সময় নষ্ট করবে না।
যারা টাকার অভাবে জিজিয়া কর দিতে না পারায় বা যাদেরকে জোর করে স্বধর্মচ্যুত করা হয়েছে, তাদের জিনে পুরানো ধর্মের প্রতি ক্ষোভ থেকে যায়, যেহেতু পুরানো ধর্মের লোকেরা তাদের রক্ষা করেনি। বংশ পরম্পরায় পুরানো ধর্মের প্রতি সেই ঘৃণা তারা সন্তানদের দিয়ে যায়।
যে বউকে তালাক দেয়া হয়, সে প্রাক্তন স্বামীকে ঘৃণাই করে। তাই হিন্দু অহিন্দু অসন্তোষ থাকবেই।
তাই জ্ঞাতি ও ধর্মচ্যুতরা তাদের দল ভারী করতে চেষ্টা করে। সারা পৃথিবীর মানুষকে তাদের দলে আনতে চেষ্টা করে। পরিণামে দাঙ্গা হয়।
কাজেই আর পরীক্ষার দরকার নেই। জিন্নার দেখানো পথে সবাই সুখী হোক। ১৯৪৬-কেই ভিত্তিবর্ষ ধরা হোক।
ইসলাম হলো আল্লার শেষ ইচ্ছা শেষ নবী দ্বারা লিখিত সংবিধান, যার পরিবর্তন সম্ভব না। আর মুসলিমরা সেই সংবিধান না মানলে আল্লার ইচ্ছা অনুযায়ী শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।
আল্লার শেষ ইচ্ছা পূরণ হোক। নতুবা শান্তি ফিরবে না। ওরা শরিয়তি নিয়মে বেঁচে শান্তি পাক। অন্যরা অন্যদের নিয়মে।
মৃণাল মজুমদার, বার্লিন, ২৯।২।২০২০