সর্দারের তিন হাজার কোটি টাকার গল্প না হয় পরে হবে ।
কিন্তু সামান্য ৮ খানা অক্সিজেন প্ল্যান্টের বরাদ্দ টাকা পেয়েও কেন মাত্র একখানা প্ল্যান্ট স্থাপন হয়েছে, সেই প্রশ্ন কেউ করবে না ।
এই যে প্রশ্ন করুন, প্রশ্ন করুন মার্কা স্ট্যাটাসটা ঘুরছে, খুব সম্ভবত অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় নামক একটি অভিনেতা লিখেছে । মালটা এককালে ড্রাগ অ্যাডিক্ট ছিল । তাকেও প্রশ্ন করা হোক, সরকারী রি হ্যাব সেন্টারে পাবলিকের পয়সায় ড্রাগের নেশা ছাড়ানোও একপ্রকার বাজে খরচ । সর্দারের মূর্তির অনুপাতে কম হলেও ওই বিন্দুতে বিন্দুতেই সিন্ধু হয় কিনা?
জিসকে ঘর শিসে কে হোতে হ্যায়,
উও বেসমেন্টমে আন্ডার প্যান্ট চেঞ্জ করতে হ্যায় ।
প্যানিক করবেন না । সাবধানে থাকুন । এটা রাজনীতির সময় নয় ।