আমার প্রার্থীকে “কাজের মাসি”র মতো দেখতে কিনা সেই নিয়ে বিতর্কের প্রয়োজন হয় না, স্মার্টফোন হাতে নিয়ে ছেঁড়া কাপড় পরে “গরীবের প্রতিনিধি” সাজার নাটক করতে হয় না।
আমার প্রার্থী সত্যিই দিনমজুরি খাটে।
আমার প্রার্থী সত্যিই লোকের বাড়িতে কাজ করে।
তারপর ব্যক্তিগত মেধা, পরিশ্রম ও সংস্কারের মধ্য দিয়ে কার্যকর্তা ও নেত্রী হয়ে ওঠে। ঠিক যেমন এক রেল স্টেশনের এক চায়ওয়ালা বালক দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়।
নাটক/মেকআপ/অভিনয় লাগে না গরীব সাজতে : গরীবেরাই নেতৃত্ব করে নিজের দেশের ও সমাজের।
আমার নেত্রী : শ্রীমতি চন্দনা বাউড়ি ও শ্রীমতি কলিতা মাঝি – বাকুড়ার শালতোড়া ও বর্ধমানের আউশগ্রামের জাতীয়তাবাদী প্রার্থী।
আর হ্যাঁ : এরা ছেড়া শাড়ি পরে কাউকে দেখাতে যান না, নিজের মলিন শাড়ি রিফু করে, ধুয়ে, পরিষ্কার করে পরেন।