দ্বিতীয় পর্যায় জরুরি অবস্থার পরে আবারও আরও হিংস্র আকারে উঠেছিল নকশাল আন্দোলন। এটি ‘দীর্ঘায়িত যুদ্ধের’ কৌশল অনুসারে এর বেসকে আরও প্রশস্ত করতে থাকে। তাদের বেস পশ্চিমবঙ্গ থেকে ওড়িশা এবং অন্ধ্র প্রদেশে বৃদ্ধি পেয়েছিল এবং ছত্তিসগড় ১৯৭০ সালে সিপিআই মার্কসবাদী-লেনিনবাদী (এমএল) পিপলস ওয়ার গ্রুপে (পিডাব্লুজি) রূপান্তরিত হয়েছিল যার অন্ধ্র প্রদেশে এরRead More →

নকশালিজম কী? “নকশালিজম অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হুমকি হিসাবে আজ ভারত মোকাবিলা করছে”- মনমোহন সিংহ ‘নকশাল’ শব্দটির উৎপত্তি পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলায় অবস্থিত নকশালবাড়ি নামক গ্রাম থেকে, যেখানে এটি শুরু হয়েছিল। চারু মজুমদার ও কানু সান্যালের নেতৃত্বে ১৯৬৭ সালে নকশালবাড়িতে একটি বিপ্লবী আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল। নকশালবাদ বা বামপন্থী উগ্রবাদ বলতেRead More →

বেলুড় শ্রীরামকৃষ্ণ মঠের নিয়মাবলী ১৮৯৮ মঠ—(১) ১। শ্ৰীভগবান রামকৃষ্ণ-প্ৰদৰ্শিত প্ৰণালী অবলম্বন করিয়া নিজের মুক্তিসাধন করা ও জগতের সর্ব্বপ্রকার কল্যাণ সাধনে শিক্ষিত হওয়ার জন্য এই মঠ প্রতিষ্ঠিত হইল। স্ত্রীলোকদিগের জন্যও ঐ প্রকার আর একটি মঠ স্থাপিত হইবে। ২। যে ভাবে পুরুষদিগের মঠ পরিচালিত হইবে, স্ত্রীলোকদিগের মঠও ঠিক সেইভাবে পরিচালিত হইবে। বিশেষRead More →

তৃতীয় অধ্যায় : কয়েকটি ঐতিহাসিক প্রশ্ন ইসলামিক হানাদাররা কেন তাদের আধিপত্য চলাকালীন সময়েও হিন্দু মন্দিরগুলি ধ্বংস করে এবং কেনই বা হিন্দু দেবদেবীদের মূর্তিগুলির অবমাননা করে? কেন তারা হিন্দু মন্দিরগুলির ভূমি অধিকার করে সেখানে মসজিদ বানিয়েছিল? ইসলামের সন্ত্রাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে আধুনিক কালে হিন্দু পণ্ডিতরা এই প্রশ্নগুলি সামনে এনেছেন। এইRead More →

দ্বিতীয় অধ্যায় : হিমশৈলের চূড়া মৌলানা আবদুল হাইয়ের দ্বারা উল্লেখিত (ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, ফেব্রুয়ারি ৫, ১৯৮৯, “চোরাগোপ্তা সাম্প্রদায়িকতা” শীর্ষক নিবন্ধ) হিন্দু মন্দিরের মসজিদে পরিণত হওয়া শুধু মাত্র হিমশৈলের চূড়া মাত্র। প্রধান হিমশৈলটির আরেকটু বিস্তারিত বিবরণ মুসলিম ঐতিহাসিকদের রচনা, বিদেশী ভ্রমণকারীদের রচনা এবং ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক সমীক্ষার প্রতিবেদনে নিমগ্ন। দমিয়ে রাখার ব্যস্ত প্রচেষ্টারRead More →