তখনও রামকৃষ্ণ (Ramakrishna) -বিবেকানন্দ ভাবান্দোলনের গনগনে রোদ্দুর; তখনও ঠাকুর-মা-স্বামীজির সামীপ্যে আসা বহু মানুষ জীবিত; এমতাবস্থায় কেন প্রয়োজন ঘটলো আর একটি সন্ন্যাসী-সঙ্ঘের? “যত মত তত পথ“-এর বাণীতে বহুধা বিভক্ত হিন্দু সমাজের তো কাছে আসার কথা ছিল! তবে কেন হিন্দু সমাজকে ডাক দিয়ে ‘শক্তি-সংগঠন-সেবা-সমন্বয়-সংযম‘-এর আদর্শে ফের তৈরি করতে হল ‘ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘ‘?Read More →

তৃতীয় পরিচ্ছেদ ১৮৮২, ৫ই আগস্ট ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ – জ্ঞানযোগ বা বেদান্ত বিচার। বিদ্যাসাগর মহাপণ্ডিত। যখন সংস্কৃত কলেজে পড়িতেন, তখন নিজের শ্রেণীর সর্বোৎকৃষ্ট ছাত্র ছিলেন। প্রতি পরীক্ষায় প্রথম হইতেন ও স্বর্ণপদকাদি (Medal) বা ছাত্রবৃত্তি পাইতেন। ক্রমে সংস্কৃত কলেজের প্রধান অধ্যাপক হইয়াছিলেন। তিনি সংস্কৃত ব্যাকরণ ও সংস্কৃত কাব্যে বিশেষ পারদর্শিতা লাভ করিয়াছিলেন।Read More →

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ১৮৮২, ৫ই আগস্ট সিঁড়ি দিয়া উঠিয়া একেবারে প্রথম কামরাটিতে (উঠিবার পর ঠিক উত্তরের কামরাটিতে) ঠাকুর ভক্তগণসঙ্গে প্রবেশ করিতেছেন। বিদ্যাসাগর কামরার উত্তরপার্শ্বে দক্ষিণাস্য হইয়া বসিয়া আছেন; সম্মুখে একটি চারকোণা লম্বা পালিশ করা টেবিল। টেবিলের পূর্বধারে একখানি পেছন দিকে হেলান-দেওয়া বেঞ্চ। টেবিলের দক্ষিণপার্শ্বে ও পশ্চিমপার্শ্বে কয়েকখানি চেয়ার। বিদ্যাসাগর দু-একটি বন্ধুরRead More →