ভারতবর্ষের বৌদ্ধিক জগতে স্বাধীনোত্তর কাল থেকেই নেহরুর আশ্রয় ও প্রশ্রয়ে ছদ্ম সেকুলার ও বামপন্থীদেরই রমরমা। এদের সুকীর্তির(?) ফলে বিবেকানন্দ রচনাবলী থেকে বহু জায়গায় হিন্দু শব্দ উধাও হয়ে গেছে । এদের কল্যাণে (?) স্বামীজি হয়েছেন ‘গীতা ছেড়ে ফুটবল খেলার পরামর্শদাতা‘ এবং ‘দিবে আর নিবে….. মিলাবে মিলিবে‘ ও ‘শক, হুণ দল মোঘলRead More →

ভারতবর্ষ শঙ্করাচার্য, চৈতন্যের দেশ অর্থাৎ বিতর্ক ও যুক্তির মাধ্যমে নিজেদের মত প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের অমর্ত্য সেনের “আর্গুমেন্টেটিভ ইন্ডিয়ান” পড়ার দরকার হয় না। গণতন্ত্রে সংসদীয় আইনের প্রতিবাদে বিতর্ক, আন্দোলন, সভা হতে পারে যদি না তা ‘ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে’ ও ‘ আফজল হম সর্মিন্দা হ্যায়। তেরে কাতিল জিন্দা হ্যায়’ এই পর্যায়েRead More →

হিন্দু উদ্বাস্তু বা শরণার্থী এবং বেআইনি অনুপ্রবেশকারীর পার্থক্য :- রাষ্ট্রসঙ্ঘের উদ্বাস্তু বিষয়ক দপ্তর ‘ ইউনাইটেড নেশনস হাই কমিশন অফ রিফিউজিস’ (U N H C R) ১৯৪১ সালের জেনেভা কনভেনশন এবং ১৯৬৭ সালের উরুগুয়ে প্রটোকল অনুসারে উদ্বাস্তু বা শরণার্থী সংজ্ঞা : ” যদি কোনও দেশের কোনও মানুষ জাতি, ধর্ম, রাষ্ট্রীয়তা, সামাজিকRead More →

আমরা সকলেই জানি যে, অসমে এন আর সি-র প্রশাসনিক প্রক্রিয়াকরণ রাজীব গান্ধী শুরু করেন। ইন্দিরা-মুজিব চুক্তির যে তারিখের ভিত্তিতে তা হচ্ছে সেটাও বর্তমান সরকার ঠিক করেনি। এই সরকারের আমলে সর্বোচ্চ ন্যায়ালয়-এর তত্ত্বাবধানে তা চূড়ান্ত সমাপ্তির পথে। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশী মুসলিমদের অনুপ্রবেশ সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে জর্জরিত। পশ্চিমবঙ্গ তথা সার্বিকভাবে ভারতবর্ষের স্বার্থকেRead More →

তৎকালীন বৃদ্ধ কংগ্রেসী নেতাদের যেমন তেমন স্বাধীনতা পেয়ে তাড়াতাড়ি ক্ষমতা লাভের বাসনার সুযোগ নিয়ে ধূর্ত ব্রিটিশ ক্ষমতা হস্তান্তরের শর্ত রূপে করদ রাজ্যগুলিকে ভারত বা পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার অথবা স্বাধীন থাকার সুযোগ দিয়েছিল। কাশ্মীরের রাজা এ ব্যাপারে দোলাচলে থাকায় কাশ্মীর পাকিস্তানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে যায় না। কারণ, ১৯৪৭-এ  দেশ ভাগের আগেRead More →