পিতৃদেবের মুখ হইতে এই হৃদয়বিদারক উপাখ্যান শুনিয়া আমার অন্তঃকরনে যেমন দুঃসহ দুঃখানল প্রজ্বলিত হইয়াছিল , তেমনি স্ত্রী জাতির উপর ভক্তি জন্মিয়াছিল। এই দোকানের মালিক পুরুষ হইলে ঠাকুর দাস এর উপর কখনোই এরূপ দয়া প্রদর্শন করিতেন না।” এরপর মাঝে মাঝেই ঠাকুরদাস নিঃসংকোচে চলে আসতেন ঠনঠনিয়ার মায়ের কাছে ।ফলার করে ফিরে যেতেন। ঈশ্বরচন্দ্র সেই মাকে তাই নাম দিয়েছিলেন দয়াময়ী।Read More →