গুজরাটের রাজকোটে এইমসের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী
কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে গুজরাটেররাজকোটে এইমসের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকরলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বৃহস্পতিবার এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীজানিয়েছেন, ভারতে নতুন করেকরোনা আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমাগত হ্রাসপাচ্ছে। আগামীবছর বিশ্বের বৃহত্তম প্রতিষেধক দেওয়ার কাজ শুরু হবেভারতে। ২০২০বছরটা শিখিয়ে দিয়ে গেল যেস্বাস্থ্যই হচ্ছে সম্পদ।এ বছরটা বিভিন্ন প্রতিকূলপরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছে।বছরেরশেষ দিনে নিজের ভাষণেচিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশংসাকরে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, বছরের এই শেষদিনে ভারতের কয়েক লক্ষচিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, সাফাই কর্মী, ওষুধেরদোকানে কাজ করা এবংঅন্যান্য ক্ষেত্রে অগ্রভাগে থাকা করোনা যোদ্ধাদেরকথা ভাবার সময়।কর্তব্য পালন করতে গিয়েযারা প্রাণ হারিয়েছেন তাঁদেরআজ বিনম্রতা পূর্বক শ্রদ্ধা জানাই। বিশ্বস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ভারতের অবস্থান প্রসঙ্গেঅবগত করাতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীজানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কেন্দ্রে পরিণত য়েছে ভারত। ২০২১সালে ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকেআরো শক্তিশালী করে তুলতে হবে। করোনাপ্রতিষেধক এসে গেলেও কোনরকমের গাফিলতি না করার আহ্বানদেশবাসীর কাছে করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এইপ্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, ‘ আগেআমি বলেছিলাম ওষুধ না আসাপর্যন্ত কোনরকমে ঢিলেমি নয়।এখন বলছি ওষুধও আছেএবং কড়াকড়িও থাকবে। ২০২১আমাদের মন্ত্র হচ্ছে ওষুধআছে এবং কড়াকড়িও থাকবে। ‘ গুজবথেকে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বানজানিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, আমাদের দেশে গুজবতাড়াতাড়ি ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্নধরনের মানুষ ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ অথবাদায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করে বিভিন্নধরনের গুজব প্রচার করেথাকে। প্রতিষেধকদেওয়ার কাজ শুরু হলেএই গুজব আরো বাড়তেপারে। ইতিমধ্যেইঅনেক ধরনের গুজব শুরুহয়ে গিয়েছে। করোনাএখনও একটি অজ্ঞাত শত্রুরমতো। ফলেগুজব থেকেও সতর্ক থাকতেহবে। কোনমেসেজ ফরওয়ার্ড করার আগে ভেবেচিন্তে করা উচিত।উল্লেখ করাযেতে পারে করোনার নতুনধরনের স্ট্রেন ইতিমধ্যেই ভারতে ঢুকে পড়েছে। নৈশকার্ফুজারি করেছে মহারাষ্ট্র সরকারদেশেবিভিন্ন প্রান্তে বাতিল করে দেওয়াহয়েছে বর্ষবরণের উৎসব।Read More →