সিংহগুলি একটিই বেলেপাথরের ব্লক কেটে তৈরী, বেশ চকচকে করে পালিশ করা। পশুরাজদের গলা অবধি কেশর নেমে এসেছে, নিচে অশোকচক্র, ঘোড়া, মোষ ও ওল্টানো পদ্মফুল। শক্তিশালী মৃগেন্দ্রচতুষ্টয়ের কি দর্পিত ভঙ্গি, কি অনির্বচনীয় দন্তকৌমুদী, প্রস্তরে উৎকীর্ণ পেশল বাহু ও সুতীক্ষ্ণ নখররাশিতে কি অপরিমিত শক্তির আভাস ! কেউ কেউ বলেন, ভাস্কর্যটি বৌদ্ধধর্ম দ্বারাRead More →

” আরে আধ‍্যাত্মিক বলেই তো হাসি ! আমরা তো আর পাপী নই – আমরা আনন্দের অমৃতের সন্তান। …. তুমি যে ধার্মিক হচ্ছ , তার প্রথম লক্ষণ হচ্ছে, তুমি হাসিখুশি হতে থাকবে। যদি কেউ গোমড়া মুখে থাকে — তবে তা বদহজমের জন‍্যে হতে পারে, কিন্তু তা ধর্ম নয়।” স্বামীজীর গুরু শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণRead More →

একটি কথা আমরা প্রায়ই শুনতে পাই – বিশ্বভারতীর আদর্শ।সেই আদর্শ নাকি আর নেই, তাই গোটা শান্তিনিকেতনই গোল্লায় গেল। আমি বিশ্বভারতীর প্রাচীন অর্বাচীন নানা জনের সঙ্গে এই ব‍্যাপারে কথা বলেছি, জানতে চেয়েছি এই আদর্শ ব‍্যাপারটা কি, কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা গেছে নানা মুনির নানা মত।কেউ বলেন এটা, কেউ বলেন ওটা‌ ।Read More →