হনুমানজির আবির্ভাব তিথিকে ‘হনুমান জয়ন্তী’ বলা হয়। হনুমান ছিলেন রুদ্র অবতার। বলা হয়, একদা দশানন রাবণ কৈলাশে দ্বার পাহারারত নন্দীকে ব্যাঙ্গ করলে, ক্ষিপ্ত হয়ে নন্দী রাবণকে অভিশাপ দিলেন, নর আর বানরের হাতেই রাবণ আর তার কূল ধ্বংস হবে। রাক্ষস বাহিনীর অত্যাচার থেকে ধরিত্রীকে মুক্ত করতে, তথা ভগবান রামের সেবা ও রাম নাম প্রচারের জন্যইRead More →

মহাবীর ৫৯৯ থেকে ৫২৭ খ্রিস্টপূর্ব পর্যন্ত ছিলেন জৈনধর্মের চতুর্বিংশতিতম তথা সর্বশেষ তীর্থঙ্কর। বর্তমানে প্রচলিত জৈন মতবাদের প্রবর্তক তিনিই। বর্ধমান নামেই তিনি পরিচিত। বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে তিনি বীর, বীরপ্রভু, সম্মতি, অতিবীর ও জ্ঞাতপুত্র নামে পরিচিত। বৌদ্ধপালি ধর্মগ্রন্থগুলোতে তাঁকে নিগণ্ঠ নাতপুত্ত নামে অভিহিত করা হয়েছে। মহাবীর (আনুমানিক ৫৯৯-৫২৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দ)  জৈনধর্ম ও দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা। তিনিRead More →

কেশব বলিরাম হেডগেওয়ার। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা এই মরাঠী ব্রাহ্মণের সঙ্গে কলকাতার যোগাযোগও অবিচ্ছেদ্য। নাগপুরে ১৮৮৯ সালে জন্ম কেশবের। বাবা বলিরাম ছিলেন গোঁড়া ব্রাহ্মণ, পেশায় পুরোহিত। তাই পরিবার সূত্রেই হিন্দুধর্মের প্রতি তৈরি হয়েছিল আলাদা টান। কিন্তু মাত্র ১৩ বছর বয়সেই বাবা-মা দু’জনকেই হারান তিনি। মহামারীতে মৃত্যু হয় দু’জনেরই। খুব ছোটবেলাতেইRead More →