ঈশ্বর বলতে তিনি বুঝেছিলেন এক অদ্বিতীয় নির্বিশেষ ব্রহ্মকে। যে ব্রহ্ম তাঁর দৃষ্টিতে ছিল অবিনাশী, অনির্দেশ্য, সর্ব ইন্দ্রিয়ের অগম্য। তিনি অর্থাৎ সনাতন হিন্দুধর্মের পুনর্জাগরণের পুরোধা পুরুষ শিবাবতার শঙ্করাচার্য। পরব্রহ্মে শক্তির অস্তিত্ব তাঁর কাছে ছিল অলীক কল্পনা। কারণ শ্রুতির কথায় – যে ব্যক্তি ব্রহ্মে বহুত্বের অভাব থাকলেও বহুত্ব দর্শন করে ; সেRead More →