যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৫৫)-এর নাম হোক ঋষি অরবিন্দ বিশ্ববিদ্যালয়। এই টুকু পাঠ করার পর আমার বামপন্থী বন্ধুরা দাঁত কিড়মিড় করে আমার চৌদ্দপুরুষ উদ্ধার করবেন এবং আমাকে মূর্খ ‘চাড্ডি’ বলে দাগিয়ে দিয়ে আপন আপন আত্মশ্লাঘায় মলম লাগাবেন। আসলে যুক্তির অভাববোধ-ই মানসিক বিকারের জন্ম দেয়! সেই জন‍্য, কেন ঋষি অরবিন্দের নামে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণRead More →

ছাত্র বিক্ষোভের জের৷ পদত্যাগ করলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন অমিতাভ দত্ত।Read More →

রবীন্দ্রনাথের গান্ধারীর আবেদন কবিতায় অনিষ্ট অনার্য দুর্যোধনকে শাস্তি দিতে বলেছিলেন গান্ধারী স্বামী ধৃতরাষ্ট্রকে। বলেছিলেন, ‘শুধু অধর্মের মধুমাখা বিষফুল তুলি/আনন্দে নাচিছে পুত্র; স্নেহমোহে ভুলি/ সে ফল দিয়ো না তারে ভোগ করিবারে; কেড়ে লও, ফেলে দাও কাঁদাও তাহারে’। আজ রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের লজ্জাজনক ঘটনার পরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ওই পঙ্‌ক্তি দুটি বারবার মনে আসছে।Read More →

স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত , কিন্তু সেভাবে দেখলে তারা অশিক্ষিত। তারা দেশের বিরুদ্ধে বলে তারা হিন্দুদের বিরুদ্ধে বলে। তারা কেবল বিদ্যে বোঝাই বাবুমশাই। তারা এটুকুও জানে যে সিএএ কী? বিলে আদৌ কী লেখা আছে? না জানে না । কিছু কথা ,কিছু প্রোপাগান্ডা , কিছু দ্রোহ….নিজেরা বুর্জোয়া সেজেই থাকে ,মাথা নষ্ট করেRead More →

সাংবাদিকতার সূত্রে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনাবলী খুব কাছ থেকে ক’দিন ধরে জানার এবং দেখার সুযোগ পেয়েছি। যা হল সেখানে আমার মতে রীতিমত অসভ্যতামি। গণতন্ত্রের এবং শিক্ষাব্যবস্থার একটা কালো দিক। প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে সাংবাদিকতা করছি। যাদবপুরের মত নেতিবাচক দৃষ্টান্ত খুব একটায়চোখে পড়েনি। যাদবপুরে কয়েক বছর আগে ‘হোক কলরব’ আন্দোলনেও নেতৃত্বRead More →

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৭০ সাল। অতি বামপন্থী ছাত্র সংগঠন পরীক্ষা বয়কটের ডাক দিয়েছে। কেন? কী কারণ? কারণটা অদ্ভুত। কাউকে পরীক্ষা দিতে দেওয়া হবে না। রুখে দাঁড়িয়েছিলেন এক সিংহহৃদয় মানুষ। অধ্যাপক গোপালচন্দ্র সেন। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের প্রবাদপ্রতিম অধ্যাপক এই ছাত্রদরদি মানুষটি অস্থায়ীভাবে উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছিলেন। অধ্যাপক সেন বলেছিলেন, পরীক্ষা হবেই। যারা পরীক্ষাRead More →