সরকারি অর্থে বিজ্ঞাপন দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রচার করছেন তিনি পশ্চিমবঙ্গে এন আর সি ও নাগরিকত্ব আইন লাগু হতে দেবেন না। মেঠো রাজনীতিতে তিনি এরকম হুঙ্কার ছাড়তেই পারেন। কারণ রাজনীতির ময়দানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা খুশি তাই বলার পরিবেশ তৈরি করে নিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এ ব্যাপারে সংবিধান কী বলছে? সংবিধান নাগরিকত্ব, প্রতিরক্ষা এই সমস্ত ব্যাপারে কোনোরকম সিদ্ধান্ত ও তা কার্যকর করার অধিকার একমাত্র কেন্দ্রীয় সরকারকেই দিয়েছে। এ ব্যাপারে কেন্দ্রের নির্দেশ রাজ্য সরকার লাগু করতে বাধ্য। সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও অষ্টম লোকসভার সেক্রেটারি সুভাষ কাশ্যপের মতে সংবিধানের ১১ নম্বর ধারায় স্পষ্ট করে বলা রয়েছে যে নাগরিকত্ব ও এই সম্পর্কিত সমস্ত বিষয় সংসদের এক্তিয়ারে পড়ে। আইন তৈরি করতে পারে একমাত্র সংসদ। এ ক্ষেত্রে রাজ্যের কোনো ক্ষমতাই নেই। আইন তৈরি হয়ে গেলে সেই আইন না মানার কোনো অধিকারই নেই রাজ্যের। নাগরিকত্ব আইন লাগু করতেই হবে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে। সংসদে পাশ হওয়া এই আইন বলবৎ করার অধিকার একমাত্র কেন্দ্রের। রাজ্যসরকার এই আইন লাগু করতে অস্বীকার করলে জারি হতে পারে রাষ্ট্রপতি শাসন। লোকসভা ও দিল্লি বিধানসভার প্রাক্তন সচিব এস কে শর্মাও একই অভিমত পোষণ করেন।
নাগরিকত্ব আইন বলবৎ করা নিয়ে সুভাষ কাশ্যপ আরও বলেন সংসদ আইন পাশ করলেও তা কার্যকর করার দায়িত্ব রাজ্য সরকারের। এখন রাজ্য যদি তা না করে তাহলে তা সংবিধান ভঙ্গ করার শামিল। সংবিধান ভঙ্গ হলে কেন্দ্রীয় সরকার রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করতে পারে। কোনো রাজ্যের যদি এই আইন বলবৎ করতে আপত্তি থাকে তাহলে দুটি পথ খোলা রয়েছে। এক, সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া এবং নিজেদের বক্তব্য কোর্টকে জানানো। দুই, আইন তৈরি হওয়ার আগে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেখিয়ে সেটিকে আটকে দেওয়া।
প্রেসিডেন্সি কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ অমল কুমার মুখোপাধ্যায় মনে করেন, কেন্দ্রীয় সরকারের প্রণিত আইন কার্যকর না করলে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা যেতে পারে। সংবিধানের ২৫৬ ধারা বলছে, রাজ্য সরকার তার প্রশাসনিক ক্ষমতা এমনভাবে প্রয়োগ করবে, যাতে তা কেন্দ্রীয় সরকারের আইনের পথে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়। কোথাও কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ালে। কেন্দ্র এই ব্যাপারে রাজ্য সরকারকে নির্দেশও দিতে পারে। সংবিধানের ৩৬৫ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কেন্দ্রের দেওয়া এই নির্দেশ রাজ্য সরকার না মানে, তাহলে ধরে নিতে হবে যে, সাংবিধানিক অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে এবং সেক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার ৩৫৬ ধারা প্রয়োগ করে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করতে পারে। এব্যাপারে সিপিএমের তাত্ত্বিক নেতা তথা আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের মত হলো, রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় আইনটি কার্যকর করার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকারকে অনুরোধ করতেই পারে। কেন্দ্রীয় আইন কার্যকর করার ব্যাপারে রাজ্যের মেশিনারি ব্যবহার করা হয়। রাজ্য সরকারের অফিসাররা এই ব্যাপারে কাজ না করলে কারো কিছু করার নেই। তবে কেন্দ্রীয় সরকার যদি রাজ্যকে এই আইনটি কার্যকর করার ব্যাপারে নির্দেশ দেয়, সেক্ষেত্রে তা বাধ্যতামূলক হয়ে যাবে। সংবিধান বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য থেকে স্পষ্ট যে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষে গর্জানো সহজ হলেও বর্ষানো অসম্ভব।
ভারতের নাগরিকত্ব আইনের ১৪ নং ধারায় স্পষ্ট করে নাগরিক পঞ্জিকরণের (এনআরসি) ব্যাপারে বলা হয়েছে। [14A, Issue of national Identity cards-(1) The Central Government may compulsorily register every citizen of India and issue national identity card to him.
(2) The Central Government may maintain a National Register of Indian citizens and for that purpose establish a National Registration Authority.
(3) On and from the date of commencement of Citizenship (amendment) act 2003 (6 of 2004), the Register General of India appointed under sub-section (1) of section 3 of the registration of births and deaths Act, 1969 (18 of 1969) shall act as National Registration Authority and he shall function as the Register General of Citizen Registration.
(4) The Central Government may Appoint such other officers and staff as may be required to assist the Register General of Citizen Regis tration in discharging his functions and responsibilities.
(5) The procedure to be followed in compulsory Registration of the Citizens of India shall be such as may be prescribed.] দেশে যদি সাংবিধানিক ব্যাবস্থা বলবৎ থাকে তাহলে কেন্দ্রীয় সরকার শুধু নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নয় এনআরসি-ও লাগু করতে পারে, কোনো রাজ্য সরকারের ক্ষমতা নেই তারুখে দেওয়ার।
গত ২ ডিসেম্বর লোকসভা, ১১ ডিসেম্বর রাজ্যসভায় পাশ হয়ে ১২ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পর সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট বিল (CAB) সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্টে (CAA) পরিণত হয়েছে। এই আইনে আফগানিস্তান, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত হয়ে আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পারসি এবং খ্রিস্টানদের এবার থেকে সরাসরি ভারতের নাগরিকত্ব প্রদানের কথা বলা হয়েছে। ভারতের নাগরিকত্ব গ্রহণের জন্য বিদেশি নাগরিকদের কমপক্ষে ১১ বছর ভারতে থাকতে হয়। এই বিল অনুসারে আফগানিস্তান, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে আগত হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পারসি এবং খ্রিস্টানদের জন্য এই সময়কাল কমিয়ে ৬ বছর করা হয়েছে। সংসদে আইন প্রণয়নের সময় যারা এই আইনের পক্ষে ছিলেন না এখন তাদের। সামনে একটিই পথ খোলা তা হলো সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়া। কিন্তু বিরোধীরা সেই পথে না হেঁটে এই বিল বিরোধিতায় মেঠো রাজনীতি করতে নেমেছেন। বিরোধীরা দেশজুড়ে নানারকম গুজব ছড়াচ্ছেন। কোথাও বলা হচ্ছে নরেন্দ্র মোদী সরকার মুসলমানদের তাড়িয়ে দেবে। আবার। কোথাও বলছেন নরেন্দ্র মোদী সরকার মুসলমানদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিয়ে ভারতকে হিন্দুরাষ্ট্র ঘোষণা করবে। মমতা ব্যানার্জি তো এনআরসির বিরোধিতায় রাষ্ট্রসঙ্ঘের নজরদারিতে গণভোটের দাবিও জানিয়ে ফেলেছেন। ফলে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে তাণ্ডব। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি পশ্চিমবঙ্গে। মমতা ব্যানার্জির প্রত্যক্ষ প্ররোচনায় এখানে বাস, ট্রেন জ্বালিয়ে। দেওয়া হয়েছে। রেলস্টেশন তছনছ করে কোটি কোটি টাকার রেলের সম্পত্তি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। সংখ্যালঘু অধুষ্যিত এলাকাগুলিতে লুঙ্গি টুপি পরা হাজার হাজার মানুষ তাণ্ডবে মেতেছে। গোয়েন্দা রিপোর্ট বলছে তাণ্ড বকারীদের মধ্যে অনুপ্রবেশকারীরাও বেশ ভালো সংখ্যায়। রয়েছে। দিল্লি, লখনউ, আমেদাবাদ, জামিয়া। মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভের নামে তাণ্ডব চালানো হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে পুলিশ কর্মীরাও। আন্তর্জাতিক মিডিয়ার ভূমিকা ও দেশের বাইরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত ছাত্র বিক্ষোভ থেকে এটা স্পষ্টহয়ে উঠেছে যে জেহাদি-মাওবাদী খ্রিস্টান মিশনারি ও ভারতবিরোধী শক্তির স্লিপার সেলগুলি সক্রিয় হয়ে উঠেছে ছাত্র নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য। এবং এদের প্রত্যক্ষ ভাবে মদত যোগাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস, কংগ্রেসের মতো দলগুলি। বিজেপি বিরোধিতা করতে গিয়ে তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলিকে কখনো ভারতের শত্রু পাকিস্তান আবার কখনো জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকরো টুকরো গ্যাঙের পাশে দাঁড়াতেও দেখা গেছে। এবার তো বিজেপি বিরোধিতার নামে নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতা করতে গিয়ে এই দলগুলিকে সরাসরি মানবতা বিরোধী অবস্থান নিতে হচ্ছে। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের মাধ্যমে নাগরিকত্ব প্রদান করে দেশভাগের সময় বিশ্বের বৃহত্তম এবং জঘন্যতম গণহত্যার শিকার ছিন্নমূল হিন্দুদের ক্ষতে সামান্যতম প্রলেপ দিয়ে বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার যখন বিগত সাত দশক ধরে চলে আসা মানবিকতার প্রতি এক ঘোরতর অন্যায় অবিচারের অবসান করতে উদ্যোগী হয়েছে সে সময় সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্কের দিকে তাকিয়ে তুচ্ছ বিরোধী রাজনীতির নামে রুখে দাড়াচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস, কংগ্রেস, সিপিএমের মতো দল। মানবিক চেতনা সম্পন্ন ভারতীয় ভোটাররা ভোটের বাক্সে এই দলগুলিকে যোগ্য জবাব দেবে কিনা তা ভবিষ্যৎ বলবে। তবে ক্যাব নিয়ে বিরোধীদের অবস্থান ইতিহাসের পাতায় মানবতা বিরোধী জঘন্য পদক্ষেপ হিসেবে যে চিহ্নিত হয়ে থাকবে এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিহাসের পাতায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে এমন বহু দৃষ্টান্ত যা থেকে প্রমাণ করা যাবে ক্যাব নিয়ে বিরোধীদের অবস্থান উদ্বাস্তু হিন্দুদের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা ছাড়া আর কিছু নয়। এখানে তারই কয়েকটি উল্লেখ করা হলো।
রাজ্যসভার নথি বলছে, ২০০৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা হিসেবে ড. মনমোহন সিংহ বলেছিলেন, দেশভাগের পর বাংলাদেশের মতো দেশগুলিতে সে দেশের সংখ্যালঘুরা ধর্মীয় নিপীড়নের শিকার হচ্ছে, পরিস্থিতি যদি এই হতভাগ্য মানুষগুলিকে আশ্রয় চাইতে বাধ্য করে তাহলে নিয়ম কানুন শিথিল করে এদের নাগরিকত্ব প্রদান করা আমাদের নৈতিক কর্তব্য।
১৬ জুলাই ১৯৪৭, দিল্লিতে আয়োজিত প্রার্থনা সভায় গান্ধীজী যা বলেছিলেন তার সারমর্ম হলো, পাকিস্তানে যদি কেউ থাকতে না পারে আমরা তাদের ভ্রাতৃ ভাবে এমনভাবে আলিঙ্গন করে নেব এবং প্রয়োজনীয় সমস্ত সুযোগ সুবিধে দেব যাতে তারা অনুভব করতে না পারে যে তারা কোনো বিদেশ ভূমিতে আছে।
১৯৪৭ এর ১৪ আগস্ট মধ্যরাত্রে সংবিধান সভার প্রথম ভাষণে ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহর বলছিলেন, ‘We think also of our brothers and sisters who have been cut off from us by political boundaries and who unhappily cannot share at present in the freedom that has come. They are of us and will remain of us whatever may happen, and we shall be sharers in their good and ill fortune alike….’ pofte ‘রাজনৈতিক সীমানা দ্বারা যে ভাই-বোনরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং যারা দুঃখজনকভাবে অর্জিত স্বাধীনতায় অংশ নিতে পারছে না আমাদের তাদের কথাও ভাবতে হবে। তারা আমাদেরই এবং যা কিছু ঘটুক না কেন তারা আমাদেরই থেকে যাবে এবং আমরা তাদের সৌভাগ্য এবং দুর্ভাগ্যের সমান অংশীদার হব।
১৯৫১ সালের ৩০ মার্চ সংসদে উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসন নিয়ে আলোচনা চলছিল। উদ্বাস্তু সংক্রান্ত সংসদের সাব কমিটির সদস্য হিসেবে সুচেতা কৃপালানী দেশের পূর্ব সীমান্তে বিভিন্ন উদ্বাস্তু শিবির পরিদর্শন করে প্রত্যক্ষভাবে বুঝতে পারেন যে উদ্বাস্তু শিবিরগুলিতে পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে উদ্বাস্তুরা বাধ্য হচ্ছে পাকিস্তানে। ফিরে যেতে। তিনি বলেন, সরকারশতমুখে তথ্য পরিসংখ্যান দিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করছে যে উদ্বাস্তুরা পাকিস্তানে ফিরে যাচ্ছে। কিন্তু আমি জানি তারা কেন ফিরে যাচ্ছে। তারা ভালোবেসে পাকিস্তানি নাগরিকত্ব গ্রহণের জন্য ফিরে যাচ্ছে এমন নয়। উদ্বাস্তু শিবিরগুলির ভয়াবহ পরিস্থিতিজনিত হতাশা থেকে মুসলমান হয়েই তারা সেখানে বসবাস করবে এটা নিশ্চয় করেই তারা পাকিস্তানে ফিরে যাচ্ছে। সুচেতা কৃপালানী সে দিনের আবেগ ভরা ভাষণে বলেন, এই উদ্বাস্তুদের কখনই বিদেশি হিসেবে দেখা উচিত নয়। এদের এখানের নাগরিক হিসেবে বিবেচনা করে স্থানীয় জনসাধারণ ও অর্থনীতির সাথে একাত্ম করার কথা ভাবতে হবে (Parliamentary Debates Volume IX)। শুধু কংগ্রেস নয়, এক সময় সিপিএমও উদ্বাস্তু হিন্দুদের নাগরিকত্বের দাবি জানিয়েছিল। প্রকাশ কারাতও ২০১২ সালে প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে অর্থনৈতিক কারণে যারা ভারতে এসেছেন তাদের থেকে উদ্বাস্তুরা যে পৃথক তা চিঠিতে উল্লেখ করেছেন।
CPI(M) writes to PM on Citizenship Act NEW DELHI :, MAY 25,2012 00:34 IST The Communist Party of India (Marxist) has asked the government to amend the Citizenship Act, to provide Indian citizenship to a large number of refugees from Bangladesh, both before and after its formation. It is said there had been a consensus in Parliament when the National Democratic Alliance was in power at the Centre.
In a letter to Prime Minister Manmohan Singh, CPI(M) General Secretary, Prakash Karat, has drawn attention towards the citizenship problems of the large number of refugees from erstwhile East Bengal, and then even after the formation of Bangladesh, who had to free their country in particular historic circumstances on which they had no control.”
He said their situation was “different from those who have come to India due to economic reasons”.
উপরের চিঠি থেকে পরিষ্কার যে এখন বিরোধীরা শুধুমাত্র বিজেপির অগ্রগতি রুদ্ধ করার জন্যই এই বিলের বিরোধিতা করছে। ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না। একদিন না একদিন তাদের উদ্বাস্তু হিন্দুদের সামনে দাঁড়াতে হবে এবং সেদিন জবাবও দিতে হবে।
সাধন কুমার পাল
2019-12-27