ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গে তাণ্ডব চালিয়ে ঝাড়খণ্ডের দিকে এগোচ্ছে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। এর প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জেলায় চলছে ব্যাপক বৃষ্টি।
বিকেল ৪টে: আগামিকাল আকাশপথে ইয়াস বিধ্বস্ত এলাকা খতিয়ে দেখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
বেলা ২.০০: ঝাড়খণ্ডে দাপট দেখাচ্ছে ইয়াস। প্রভাব পড়েছে পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জেলায়। হুগলি, হাওড়া সহ একাধিক জেলায় শুরু হয়েছে প্রবল বর্ষণ।
বেলা ১টা: বিমান থেকে ইয়াস বিধ্বস্ত অঞ্চল পরিদর্শন ওডিশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়কের।
বেলা ১২.৩০: গ্রাউন্ড লেভেলে উদ্ধারকাজ চালানোর জন্য পুলিশ ও NDRF-কে নির্দেশ ওডিশা সরকারের। সোশ্যাল সাইটে শুরু হ্যাশট্যাগ ‘OdishaFightsYaas’ । গাছ কেটে রাস্তা পরিষ্কারের কাজ শুরু হয়েছে।
বেলা ১২টা: ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে বিধ্বস্ত একাধিক এলাকা। রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল আন্তোনিও গুতেরেস এই পরিস্থিতিতে ভারতের পাশে দাঁড়ানোর কথা জানিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে টিকাদান স্থগিতা স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে সঙ্কট ফেলতে করতে পারে। মহা সচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেছেন, “আমরা খাদ্য ও অন্যান্য আইটেম স্টক প্রস্তুত রেখেছি।”
সকাল ১১.২০: ইয়াসের প্রভাবে রাঁচিতে শুরু প্রবল বৃষ্টি।
সকাল ১০.৩০: ইয়াস চলে যাওয়ার পরও দিঘায় অব্যাহত ঝোড়ো হাওয়া। সঙ্গে চলছে জলচ্ছ্বাস।
সকাল ১০.১০: ওডিশায় প্রবল ক্ষয়ক্ষতি। ১০০-রও বেশি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত। একাধিক এলাকার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। বিদ্যুৎ নেই রাজ্যের বহু এলাকায়।
সকাল ৯.৪৫: দিঘা, ফ্রেজারগঞ্জ ও ডায়মন্ড হারবারে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে নৌসেনা। বিশাখাপত্তনমে ৭টি দলকে তৈরি রাখা হয়েছে।
সকাল ৯.৩০: ইয়াসের প্রভাবে দিনভর পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জেলায় বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস। হাওড়া, হুগলি, দুই ২৪ পরগনা, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদের কিছু অংশে হতে পারে বৃষ্টি।
সকাল ৯.০০: ঝাড়খণ্ডে প্রায় ১২ হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি যাতে কম হয়, তার জন্য ইতিমধ্যেই শুরু করে দেওয়া হয়েছে কাজ। রাজ্য জারি রয়েছে সম্পূর্ণ লকডাউন। মানুষকে বাইরে বের হতে নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও ৮ জন আহত হয়েছেন।
সকাল ৭.৩০: গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে ইয়াস। বুধবার মধ্যরাতেই তা প্রবেশ করে দক্ষিণ ঝাড়খণ্ডে। ক্রমশ উত্তর পশ্চিম দিকে এগিয়ে যাবে ইয়াস। আগামী ১২ ঘণ্টায় তা সাধারণ নিম্নচাপে পরিণত হবে।