সিউড়ি থানা এলাকার রস্তানপুর গ্রামে শনিবার শ্বেতী রোগগ্রস্থ তীব্র বিষধর কালাচ সাপ উদ্ধারে চাঞ্চল্য। প্রাণী বিদ দের মতে, কালাচ সাপ টি ত্বকের রং নির্ধারন কারী জিন টি অস্বাভাবিক হওয়ার জন্য এমন হয়। কয়েক হাজারে এমন ঘটনা একটি ঘটে।তাই এই ধরনের সাপ উদ্ধার বিরল।
এই সাপের ইংরেজি নাম Albino Common Krait. বিষের প্রকৃতি নিউরোটক্সিক যা স্নায়ুতন্তকে ধ্বংস করে।এই সাপের তীব্র বিষ।
তাই কাউকে কামডালে সময় নষ্ট না করে তৎক্ষণাৎ হাসপাতালে পাঠানো উচিত। গ্রামবাসীরা কাছে খবর পেয়ে এদিন সাপ টি উদ্ধারে যান শিক্ষক দীনবন্ধু বিশ্বাস। তিনি সাপ উদ্ধার করে। গ্রামবাসীদের এই সাপ টি সম্বন্ধে বোঝান।
তিনি বলেন, কালাচ তীব্র বিষধর সাপ।
শ্বেতী রোগগ্রস্থ তীব্র বিষধর কালাচ সাপ উদ্ধার করি। শ্বেতী হওয়া সাপ হাজারে একটা দেখা যায় না। কালাচ সাপের এক মিলি গ্রাম একজন মানুষের মৃত্যুর পক্ষে যথেষ্ট ।এদের কামড়ে জ্বালা, যন্ত্রণা, ফোলা এসব লক্ষণ দেখা যায় না। এমনকি দাঁতের চিহ্ন ও থাকে না ।বিষক্রিয়ার লক্ষণ 2 থেকে 20 ঘন্টা পরেও দেখা দিতে পারে। ভোর রাতে পেটে অসহ্য যন্ত্রণা হয় ।এর সাথে গলা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, অস্থি সন্ধিতে অসহ্য যন্ত্রণা এবং চোখের পাতা নেমে আসা। এটাই কালাচের কামড়ের লক্ষন ।গভীর রাতে বিছানায় এদের কামড়ের ঘটনা ঘটে। অনেকেই ঘুমের মধ্যে মারা যান। তাই এদের কামড় থেকে রেহাই পেতে রাতে মশারি ব্যবহার করা ও মশারি বিছানায় নীচে গুঁজে দিতে হবে।
2019-07-27