মারা গেলেন অভিনেতা নিমু ভৌমিক।
মৃত্যু কালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। মঙ্গলবার বিকেলে গড়িয়ার বাড়িতেই মৃত্যু হয় তাঁর। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন নিমু ভৌমিক। তাঁর পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, কয়েকদিন আগেই এই অভিনেতাকে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া টলিউডে।
রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছিলেন অভিনেতা নিমু ভৌমিক। লোকসভা ভোটে বিজেপির প্রতীকে লড়েছিলেন রায়গঞ্জ আসন থেকে। সেখানে ২ লক্ষের কিছু বেশি ভোট পেয়েছিলেন তিনি। তবে হারের পরে তাঁকেও আর বিশেষ যাতায়াত করতে দেখা যায়নি রাজ্য বিজেপি দফতরে।
তবে তাঁর দীর্ঘ অভিনয় জীবনের একাধিক চরিত্রে অভিনয় করেছেন এই অভিনেতা। ১৯৩৫ সালের ১৪ নভেম্বর দিনাজপুরে জন্ম নিমু ভৌমিকের। দাদার কীর্তি (১৯৮০), দেবতা (১৯৯০), অপরাজিত (১৯৯৬), বেয়াদপ (১৯৯৬), নদীর পারে আমার বাড়ি (২০০১) সহ আরও অনেক ছবিতেই অভিনয় করেছিলেন তিনি।
টেলি ধারাবাহিকের থেকে বেশি সিনেমাতেই তাঁকে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। দীর্ঘদিন রায়গঞ্জে নাটক করার পরে ১৯৫৪ সাল থেকে বাংলা ছবিতে ধারাবাহিক অভিনয় করছেন।
মৃত্যু কালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। মঙ্গলবার বিকেলে গড়িয়ার বাড়িতেই মৃত্যু হয় তাঁর। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন নিমু ভৌমিক। তাঁর পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, কয়েকদিন আগেই এই অভিনেতাকে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া টলিউডে।
রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছিলেন অভিনেতা নিমু ভৌমিক। লোকসভা ভোটে বিজেপির প্রতীকে লড়েছিলেন রায়গঞ্জ আসন থেকে। সেখানে ২ লক্ষের কিছু বেশি ভোট পেয়েছিলেন তিনি। তবে হারের পরে তাঁকেও আর বিশেষ যাতায়াত করতে দেখা যায়নি রাজ্য বিজেপি দফতরে।
তবে তাঁর দীর্ঘ অভিনয় জীবনের একাধিক চরিত্রে অভিনয় করেছেন এই অভিনেতা। ১৯৩৫ সালের ১৪ নভেম্বর দিনাজপুরে জন্ম নিমু ভৌমিকের। দাদার কীর্তি (১৯৮০), দেবতা (১৯৯০), অপরাজিত (১৯৯৬), বেয়াদপ (১৯৯৬), নদীর পারে আমার বাড়ি (২০০১) সহ আরও অনেক ছবিতেই অভিনয় করেছিলেন তিনি।
টেলি ধারাবাহিকের থেকে বেশি সিনেমাতেই তাঁকে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। দীর্ঘদিন রায়গঞ্জে নাটক করার পরে ১৯৫৪ সাল থেকে বাংলা ছবিতে ধারাবাহিক অভিনয় করছেন।