অবশেষে অপেক্ষার অবসান৷ কলকাতায় এসে পৌঁছল করোনার ভ্যাকসিন কোভিশিল্ড৷ এ দিন বেলা পৌনে দুটো নাগাদ পুণের েসরাম ইনস্টিটিউট থেকে বিশেষ বিমানে কলকাতা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছয় করোনার ভ্যাকসিন৷(Info and Photo-Avijit Chanda, Photo-Anup Chakraborty)
করোনার ভ্যাকসিনের আগমণ ঘিরে বিমানবন্দরে ছিল সাজো সাজো রব৷ আগে থেকেই তৈরি রাখা হয়েছিল দু’টি ইনস্যুলেটেড ভ্যান৷ সেই ভ্যানে করেই সরাসরি বাগবাজারে সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরে নিয়ে যাওয়া হয়৷ যানজটের কারণে যাতে দেরি না হয়, সেই জন্য পুলিশের পাইলট কারেরও ব্যবস্থা করা হয়েছিল৷(Info-Avijit Chanda, Photo-Anup Chakraborty)
৮৩টি বাক্সে করে ভ্যাকসিনের মোট ৬ লক্ষ ৮৯ হাজার ডোজ এসেছে কলকাতায়৷ বাগবাজারের সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরের দু’টি বিশেষ ফ্রিজারে ২ থেকে ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রার মধ্যে রাখা হবে এই ভ্যাকসিনগুলি৷(Info and Photo-Avijit Chanda)
বাগবাজারের এই কেন্দ্র থেকেই রাজ্যের আরও ৯৪১টি কেন্দ্রে এই ভ্যাকসিনগুলি পাঠানো হবে৷ আজই পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম এবং উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির উদ্দেশ্যে ইনস্যুলেটেড ভ্যানে করেই ভ্যাকসিনগুলি পাঠানো হবে৷(Info-Avijit Chanda, Photo-Anup Chakraborty)
আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে করোনার টিকাকরণ শুরু হওয়ার কথা৷ আগামিকাল, বুধবারের মধ্যেই রাজ্যের সব জেলায় ভ্যাকসিন পৌঁছে যাবে বলে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর৷ (Info-Avijit Chanda, Photo-Anup Chakraborty)
প্রাথমিক ভাবে সামনের সারিতে থেকে যাঁরা করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করছেন, সেই চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের করোনার ভ্যাকসিন দেওয়া হবে৷ এর পর তালিকায় থাকবেন পুলিশকর্মী, সাফাইকর্মী সহ অন্যান্যরা৷(Info-Avijit Chanda, Photo-Anup Chakraborty)
আগামী কয়েক মাসে গোটা দেশে তিন কোটি করোনা যোদ্ধাকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বিনামূল্যে করোনার টিকা দেওয়া হবে৷ সোমবারই এ বিষয়ে সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷(Info-Avijit Chanda, Photo-Anup Chakraborty)