‘…সাভি কা খুন হ্যায় সামিল ইহাঁ কি মিট্টি ম্যায়/কিসি কে বাপ কা হিন্দুস্তান থোড়ি হ্যায়।’ সংসদে এই মন্তব্য করার পরে রাতারাতি খবরের শিরোনামে আসেন মহুয়া মৈত্র। তৃণমূল কংগ্রেসের এই সাংসদকে নিয়ে ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে কৌতূহল। সেই কৌতূহল মেটাতে জেনে নিন মহুয়া মৈত্র সম্পর্কে কিছু তথ্য।
১। ছিলেন করিমপুরের বিধায়ক। হয়েছেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ।
২। মহুয়া মৈত্রর জন্ম ১৯৭৫ সালের ৫ মে।
৩। অর্থনীতি ও অঙ্ক নিয়ে লেখাপড়া করেন আমেরিকার ম্যাসিচুসেটসের একটি কলেজ থেকে।
৪। লেখাপড়া শেষ করার পরে নিউ ইয়র্ক ও লন্ডন শহরে ব্যাঙ্কে চাকরি করেন।
৫। বিয়ে করেন লন্ডনের ব্যাঙ্কে সহকর্মী লার্স ডব্লু ব্রোসনকে।
৬। চাকরি ছেড়ে রাহুল গান্ধীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন। যোগ দেন যুব কংগ্রেসে।
৭। ২০১০ সালে কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দেন তৃণমূল কংগ্রেসে।
৮। ২০১৭ সালে বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়র বিরুদ্ধে টিভি চ্যানেলের বিতর্কে অশালনী আক্রমণের জন্য মানহানীর মামলা করেন।
৯। কৃষ্ণনগরে নির্বাচন লড়ার সময়ে দলীয় কর্মীদের বলেন, “যত বেয়াদপ চ্যাংড়া এখানে আছে, বেশি কথা বলেছে, হয় ভোট করো, নয় বাড়ি যাও।” এনিয়ে অনেক বিতর্ক হয়।
১০। সংসদের ভাষণে মার্কিন লেখিকার বয়ান টুকলি করার অভিযোগ খারিজ করতে গিয়ে অশালনীন মন্তব্যের দায়ে অভিযুক্ত মহুয়া।