দমকল বিভাগে সাড়ে তিন হাজার হাজার ফায়ার অপারেটরের পদ ফাঁকা। কাজ চালানোর জন্য ঠিকা কর্মী নেওয়া হয়েছে – ১৭০০ ‘সহযোগী’, “সিভিক পুলিশ” মডেলে। তাঁরা আগুন নেভাতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়লে কোনো ক্ষতিপূরণ পাবেন না। কিন্তু তাঁদের নিয়োগেও যথারীতি শাসকদলের নেতাদের পকেটে অর্থাগম হয়েছে।
দমকল বিভাগের তিনজন ডিরেক্টর পদ খালি বছর দু’য়েক। ছ’টি ডেপুটি ডিরেক্টরের পাঁচটি পদ খালি। একজন ডেপুটিই দীর্ঘদিন ধরে ভারপ্রাপ্ত ডিরেক্টর।
অনেকে গদগদ হয়ে পোস্ট করেছেন দেখলাম ৬৬ বছরের মুখ্যমন্ত্রী রাত একটায় দুর্ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছিলেন বলে।
তাই মনে করিয়ে দিলাম। মাইরি বলছি, রাত দেড়টায় কয়লাঘাটে যাওয়ার দরকার হতো না। নবান্নে উনি ওনার এয়ারকন্ডিশন্ড অফিসে বসে নিজের কাজটুকু ঠিকভাবে করলেই হতো।
মানুষের জীবন নিয়ে এই ছিনিমিনি খেলা, এই দুর্নীতি, এই পাহাড়প্রমাণ অপদার্থতা – উনি সারারাত স্ট্র্যান্ড রোডে দাঁড়িয়েও ঢাকতে পারবেন না।
(এই তথ্যগুলো সঠিক। এই দপ্তর থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে লেখা। এর বহুল প্রচার দরকার।)
বাপ্পা