কলকাতায় ব্রিগেড সমাবেশের আয়োজন করেছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের এই ব্রিগেডের প্রধান অতিথি হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজকের এই ব্রিগেডে সমস্ত জল্পনার অবসান ঘটিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী। একটু আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ব্রিগেডের মঞ্চে উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদীর মন্তব্যঃ
মঞ্চে উঠে বাংলার মানুষদের প্রণাম জানাই। এত বড় জনসমাগম দেখার সৌভাগ্য হয়নি কোনদিনও।
স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলার মাটি প্রেরণা জুগিয়েছে। শাক্তিশালী ভারত গড়তে সহযোগিতা করেছে এই বাংলা।
আমাদের মধ্যে বাংলার ছেলে মিঠুন চক্রবর্তী রয়েছেন।
ওনার জীবনী সবার কাছে প্রেরণা।
রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার মানুষের বিশ্বাস ভঙ্গ করেছেন।
আমি এই ব্রিগেড গ্রাউন্ড থেকে আপনাদের আসল পরিবর্তনের বিশ্বাস দিতে এসেছি।
বাংলায় বিনিয়োগ, শিল্প, বাংলার ঐতিহ্য রক্ষার বিশ্বাস দিতে এসেছি।
বাংলার মানুষদের উন্নতির জন্য ২৪ ঘণ্টা দিনরাত কাজ করব।
আমি প্রতিটি মিনিট আপনাদের জন্য বাঁচব। আপনাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য বাঁচব।
অনুপ্রবেশকারীদের রোখা হবে বাংলায়।
স্বাধীনতার এই ৭৫ বছরে বাংলার থেকে অনেক কিছু ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে, লুঠে নেওয়া হয়েছে।
বাংলার থেকে যা ছিনে নেওয়া হয়েছে, সেটা ফেরত দেওয়া হবে।
২৫ বছর পর দেশ যখন স্বাধীনতার ১০০ বছর পালন করবে। তখন বাংলা আবারও দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
উত্তর বঙ্গ থেকে দক্ষিণ বঙ্গ, পশ্চিমাঞ্চল থেকে জঙ্গল মহল প্রত্যেকের ভাগিদারী সমান থাকবে।
তুষ্টিকরণ বন্ধ করা হবে। কলকাতা ফিউচার সিটি হিসেবে তৈরী হবে।
কংগ্রেসের কালো হাত ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও বলা বামপন্থীরা আজ কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করছে। কালো হাত কি ফর্সা হয়ে গেল?