ভুয়ো শিক্ষক হলেও এক ব্যক্তি মাসের পর একটি স্কুলে পড়িয়েছেন এবং প্রত্যেক মাসে মাইনেও নিয়েছেন, সম্প্রতি এমনই এক অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পরে শোরগোল পড়ে গেল রাজ্য জুড়ে। হাইকোর্টের দরবারে এই অভিযোগ গিয়ে পৌঁছালে দেরি না করে হাইকোর্টের তরফে এই মামলার তদন্তভার তুলে দেওয়া হল সিআইডি-এর উপরে।
অভিযোগটি উঠেছে মুর্শিদাবাদের গোথা এয়ার স্কুলের শিক্ষক অনিমেষ তিওয়ারির বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে, তিনি সুপারিশপত্র মেমো নকল করার মাধ্যমে চাকরিটি পেয়েছিলেন। চলতি সপ্তাহে বুধবারে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বাবুর এজলাসে মামলাটি পৌঁছালে তিনি মামলার তদন্তভার গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডি-এর হাতে দেন।
এদিন একইসঙ্গে তিনি চলতি সপ্তাহে বৃহস্পতিবারে কলকাতা হাইকোর্টে ডিআইজি সিআইডিকে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। উল্লেখ্য, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে যে, প্রায় তিন বছর ধরে স্কুলটিতে পড়াচ্ছিলেন এবং আর পাঁচটা শিক্ষকের মতোই তিনি মাস পার হলে মাইনেও পাচ্ছিলেন।