কীভাবে আটকানো হবে করোনা(corona)। আজ, মঙ্গলবার থেকেই বৈঠক শুরু করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী(Narendra Modi)। বুধবারও হবে এই বৈঠক।
৩১ মে চতুর্থ দফার লকডাউনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। লকডাউন বাড়া নিয়ে দেশের সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ(Amit Shah)। করোনা পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে তাই ফের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
বৃহস্পতিবার ইন্ডিয়ান চেম্বারস অফ কমার্সের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী জানিয়েছেন, কোভিড সংকটকে দ্রুত সুযোগে পরিণত করতে হবে এবং ভারতকে আত্মনির্ভর করতে সাহায্য করবে।
এর আগে যে ২০ মার্চ প্রথম বৈঠক, ২ এপ্রিল, দ্বিতীয় বৈঠক, ১১ এপ্রিল তৃতীয় বৈঠক এবং এপ্রিলের ২৭ তারিখ চতুর্থ বৈঠক হয়েছিল। এই সব বৈঠকে নিজেদের মতামত দিয়েছিল রাজ্যগুলি। তারপর ফের বৈঠক হতে চলেছে জুনের ১৬ এবং ১৭, পরপর দু’দিন।
পয়লা জুন থেকে আনলক-১ এর আওতায় স্বাভাবিক ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছে গোটা দেশ। তবে সংক্রমণ যাতে হঠাত করে বেড়ে না যায়, তার জন্য বিশেষ স্বাস্থ্যবিধি প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
শুক্রবার প্রকাশিত এই নয়া গাইডলাইনে বলা হয়েছে কনটেনমেন্ট জোনের বাসিন্দারা অফিস যাবেন না। তাঁরা ওয়ার্ক ফ্রম হোম ব্যবস্থা করুন। অফিস কর্তৃপক্ষকেও বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে এই গাইডলাইন। ইতিমধ্যেই করোনা সংক্রমণের সংখ্যা ১ লাখ পেরিয়ে গিয়েছে মহারাষ্ট্রে। ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। করোনা সংক্রমণে রীতিমতন দিশেহারা অবস্থা মহারাষ্ট্রের। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৩৭১৭ জনের৷।