বিভিন্ন কন্নড় সংগঠনের ডাকা বনধের মিশ্র প্রভাব পড়ল কর্ণাটকে। শনিবার সকাল থেকেই শুনশান ছিল বেঙ্গালুরুর বিভিন্ন রাস্তা, মেট্রো স্টেশনও ছিল জনশুন্য। অতি অল্প সংখ্যক যাত্রীকেই সকালের দিকে মেট্রোয় যাত্রা করতে দেখা গিয়েছে। বেঙ্গালুরুর মতোই মহীশুর, হুবলি শহরেও বনধের মিশ্র প্রভাব লক্ষ্য করা গিয়েছে। তবে, মেট্রো চলাচল অথবা যানবাহন চলাচলে কোনও বিঘ্ন হয়নি। অনান্য দিনের তুলনায় এদিন বেঙ্গালুরুর রাস্তায় জনসাধারণের উপস্থিতি কম লক্ষ্য করা গিয়েছে।
মারাঠা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি গঠনের প্রতিবাদে শনিবার কর্ণাটকে বনধের ডাক দিয়েছে বিভিন্ন কন্নড় সংগঠন। কর্ণাটক বনধের আগেই এক হাজারের বেশি হিস্ট্রি-শিটারকে আটক করা হয়, এমনটাই জানিয়েছেন বেঙ্গালুরু পশ্চিম-এর ডিসিপি। এদিন সকালের দিকে বেঙ্গালুরু মেট্রোর বিভিন্ন স্টেশন জনশুন্য ছিল। বেলা বাড়তেই ধীরে ধীরে যাত্রীদের আগমণ হতে থাকে মেট্রো স্টেশনগুলিতে।
কোপ্পালে গদগ-হোসাপেটে ৬৩ নম্বর জাতীয় সড়কের প্রধান বাসস্ট্যান্ডে বনধের সমর্থনে প্রতিবাদ দেখান কন্নড় সংগঠনের কর্মীরা। চিত্রদূর্গা শহরে গান্ধী সার্কেলে টায়ার জ্বালিয়ে প্রতিবাদ দেখানো হয়। সবমিলিয়ে কর্ণাটকে বনধের মিশ্র প্রভাব লক্ষ্য করা গেলেও, যানবাহন চলাচল স্বাভাবিকই ছিল।
2020-12-05