মাধ্যমিক ২০১৯ সালের ফলপ্রকাশিত হতেই ফের একবার জেলার জয়জয়কার। এবারের মাধ্যমিকে অন্য সমস্ত জেলাকে পিছনে ফেলে দিয়ে এগিয়ে গিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর। একনজরে দেখে নেওয়া যাক প্রথম থেকে দশমের মধ্যে এবছর কারা কত নম্বর নিয়ে জায়গা করে নিয়েছে।
প্রথম হয়েছেন, সৌগত দাস। পূর্ব মেদিনীপুরের মহম্মদপুর দেশপ্রাণ বিদ্য়াপীঠের ছাত্র সৌগতর প্রাপ্ত নম্বর ৭০০ এর মধ্যে ৬৯৪। যা শতাংশের বিচারে ৯৯.১৪ শতাংশ। প্রসঙ্গত মাধ্যমিকের ইতিহাসে এই প্রথমবার এত নম্বর নিয়ে কেউ প্রথম হল। মেধার বিচারেও এবছর অন্য়ান্য জেলাকে পিছনে রেখে এগিয়ে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর। সৌগতর পর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে,আলিপুরদুয়ারের শ্রেয়সী পাল, কুচবিহারের দেবস্মিতা সাহা। এদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। তৃতীয় স্থানে রয়েছে ক্যামেলিয়া রায়। ক্যামেলিয়ার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯।
চতুর্থ -অরিত্র সাহা (আলিপুরদুয়ার বড়বিষা হাইস্কুল)- ৬৮৭ প্রাপ্ত নম্বর। পঞ্চম- সুকল্প দে- (হুগলি কলেজিয়েট স্কুল ), রুমনা সুলতানা (৬৮৬) কান্দি গার্লস হাইস্কুল – ৬৮৬ প্রাপ্ত নম্বর। ষষ্ঠ- সোহম দে – গোঘাট হাইস্কুল , সাবর্ণী চ্যাটার্জী (রামপুরহাট), সাহিত্যিকা ঘোষ (বর্ধমান বিদ্যার্থী), সুপর্ণা সাহু (রাজনারায়ণ বালিকা বিদ্যালয়), অঙ্কন চক্রবর্তী (হাওড়া)- ৬৮৫ প্রাপ্ত নম্বর।সপ্তম- গায়ত্রী মোদক- (কোচবিহার ইলাদেবী গার্লস হাইস্কুল), অনীক চক্রবর্তী (ঘাটাল), সপ্তর্শী দত্ত (নদীয়া)- ৬৮৪- প্রাপ্ত নম্বর ।
অষ্টম- সাহানওয়াজ আলম (কোচবিহার), , সায়ন্তন বসাক (গঙ্গারামপুর), অর্কপ্রভ সাহানা (বাঁকুড়া), কৌশিক সাঁতরা (বাঁকুড়া), সুদীপ্তা ধবল (বাঁকুড়া), সায়ন্তন দত্ত (বাঁকুড়া জেলা স্কুল), পৃথ্বীশ কর্মকার (বাঁকুড়া), দেবলীনা দাস (আরামবাগ গার্লস হাইস্কুল), অয়ন্তিকা মাঝি (বর্ধমান ), পুস্কর ঘোষ (বর্ধমান, কাটোয়া কাশীরাম দাস ইনস্টিটিউশন), সেমন্তী চক্রবর্তী (আমতলা নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা) সবার প্রাপ্ত নম্বর- ৬৮৩ নবম- জয়েশ রায় (আলিপুরদুয়ার) সৌগত পাণ্ডা, শুভদ্বীপ কুণ্ডু (বাঁকুড়া)-, সৌকর্য বিশ্বাস (বীরভূম), প্রত্যুষ করণ (কাঁথি), অরুণীমা ত্রিপাঠী (পূর্ব মেদিনীপুর) অভিনন্দন জানা ()ঐকিক মাঝি- সবার প্রাপ্ত নম্বর – ৬৮২।দশম- সঞ্চারী চক্রবর্তী (রায়গঞ্জ), সায়ন্তিকা দাস , সৌধ হাজরা , সাখী কুণ্ডু, রিমা চৌধুরী, সৌমদীপ দত্ত, অরিত্র মহড়া, সৌমদীপ ঘোষ, সায়ন্তিকা রায়, শুভদ্বীপ মাঝি (ঝাড়গ্রাম), সহেলি রায়, দেবমাল্য সাহা (রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন), প্রত্যাশা মজুমদার, অঙ্কিতা কুণ্ডু (হাবড়া), সোহম দাস (যাদবপুর বিদ্যাপীঠ) এদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮১।