কাজি মাসুম আখতার পেশায় যাদবপুরের একটি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক৷ সম্প্রতি তিনি রাজ্য সরকারকে কাছে অভিযোগ পত্র পাঠিয়েছেন৷ যেখানে মাসুম তিলজলা থানার তোপসিয়া লাগোয়া সিএন রায় রোডে হওয়া দুষ্কৃতী তাণ্ডবের কথা বলেছেন৷
অভিযোগপত্রটিতে মাসুম লিখেছেন, ‘‘এখন উচ্চমাধ্যমিক, ICSE, ISC, CBSE পরীক্ষার সময় প্রায় প্রত্যহ তিলজলা থানা থেকে মাত্র ২ মিনিট দূরে তপসিয়া লাগোয়া আমার বাড়ি(43/38A,C.N.Roy Road ,Kolkata-39)র পাশে সারারাত ধরে চলছে শব্দ তান্ডব৷ আমার ছেলের ICSE পরীক্ষা নিয়মিতভাবে শব্দ তাণ্ডবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে৷ বিষয়টি তিলজলা থানা ও লালবাজারকে বারে বারে জানিয়েছি৷ তারাও ব্যর্থ৷ আরও জানাই যে—দীর্ঘদিন বসবাসকারী অসহায় শান্তি প্রিয় বিশেষত বাঙালি হিন্দু ভাইরা তাদের বাড়ি বেচে এলাকা থেকে পালাতে বাধ্য হচ্ছেন৷’’
তিনি আরও লিখেছন, ‘‘অনেক প্রমাণ আছে ।সকলের চোখের সামনে আমাদের বাড়ির পিছনে(রেনবো সকুলেরও পিছনে)ঝিলের পাশে প্রায় নিয়মিতভাবে তপসিয়া থেকে বিপথগামী শিশু কিশোর-তরুণের দল সারাদিন ও গভীর রাত পর্যন্ত নারকীয় চিৎকার ও গালাগাল সহযোগে হেরোইন, পাত্তা, মদ, গাঁজার আসর জমাচ্ছে৷ আমি নিজে যার প্রত্যক্ষ সাক্ষী৷ পুলিশকে বারে বারে জানিয়েছি৷ না—কোন ফল হয় নি৷ আসলে মেটিয়াবুরুজের মতো এখানেও সমান্তরাল প্রশাসন চলে৷’’
অভিযোগপত্রটিতে মাসুম লিখেছেন, ‘‘এখন উচ্চমাধ্যমিক, ICSE, ISC, CBSE পরীক্ষার সময় প্রায় প্রত্যহ তিলজলা থানা থেকে মাত্র ২ মিনিট দূরে তপসিয়া লাগোয়া আমার বাড়ি(43/38A,C.N.Roy Road ,Kolkata-39)র পাশে সারারাত ধরে চলছে শব্দ তান্ডব৷ আমার ছেলের ICSE পরীক্ষা নিয়মিতভাবে শব্দ তাণ্ডবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে৷ বিষয়টি তিলজলা থানা ও লালবাজারকে বারে বারে জানিয়েছি৷ তারাও ব্যর্থ৷ আরও জানাই যে—দীর্ঘদিন বসবাসকারী অসহায় শান্তি প্রিয় বিশেষত বাঙালি হিন্দু ভাইরা তাদের বাড়ি বেচে এলাকা থেকে পালাতে বাধ্য হচ্ছেন৷’’
তিনি আরও লিখেছন, ‘‘অনেক প্রমাণ আছে ।সকলের চোখের সামনে আমাদের বাড়ির পিছনে(রেনবো সকুলেরও পিছনে)ঝিলের পাশে প্রায় নিয়মিতভাবে তপসিয়া থেকে বিপথগামী শিশু কিশোর-তরুণের দল সারাদিন ও গভীর রাত পর্যন্ত নারকীয় চিৎকার ও গালাগাল সহযোগে হেরোইন, পাত্তা, মদ, গাঁজার আসর জমাচ্ছে৷ আমি নিজে যার প্রত্যক্ষ সাক্ষী৷ পুলিশকে বারে বারে জানিয়েছি৷ না—কোন ফল হয় নি৷ আসলে মেটিয়াবুরুজের মতো এখানেও সমান্তরাল প্রশাসন চলে৷’’
অভিযোগপত্রে মাসুম আরও লিখেছেন, ‘‘জাভেদ খান ও তার কাউন্সিলর পুত্র ফৈয়াজ খান জানেন এই এলাকা বে-আইনি প্রোমোটিং-এর তীর্থভূমি৷ ভদ্রলোকেরা বাধ্য হয়ে কম দামে বাড়ী বেচে প্রাণ নিয়ে পালালে ঐ জায়গায় প্রোমোটিং করার সুবিধা৷ কারা করছে? নিশ্চয়ই বোঝা যাচ্ছে৷ এলাকাবাসীরা আসলে ভীত সন্ত্রস্ত৷ তাই প্রতিবাদ না করে ডুঁকরে কাঁদছে৷ আমি আজীবন প্রতিবাদী৷ তাই আমাকে মূল্য দিতে হয়েছে৷ প্রয়োজনে আবার দেব৷ কারণ মরার আগে আমি বার বার মরতে চাই না৷”