হিন্দু ধর্মের আয়ুর্বেদিক খাদ্য অভ্যাস বজায় রাখলেই আপনার ক্ষুদ্রান্তে বন্ধু ব্যাকটেরিয়া সুখে ও রোগহীন থেকে আপনাকে সুখী ও রোগহীন রাখবে! বেশি ( প্রাণীজ প্রোটিন বা ফাস্ট ফুড বা মাংস ভোজীরা) ডিপ্রেশন এর স্বীকার হয় তেমনি অসুস্থ থাকে, এরা উত্তেজিত ও বেশি থাকে!কারণ এই সব খাবার বন্ধু ব্যাকটেরিয়া মরতে সাহায্য করে! রোজা নয়, নিয়মিত সপ্তাহে জল খেয়ে একদিন উপোস করলে আপনার মরবোস্কোন জাতীয় রোগ অন্ত্রে হবেনা! মোল্লা হোন কি এথেয়িস্ট, বাঁচার জন্য হিন্দু ফুড হ্যাবিট গ্রহণ করুন!
হিন্দু রা সব মশলা সব খাবারে দেয়না, বিশেষ খাবারে বিশেষ মশলা দেয়, কেন দেয় বা দেয়না, তারাও জানেনা!
কিন্তু বংশ পরম্পরায় মেনে আসছে, কারণ সমাজ এক সময় এ নিয়ে রিসার্চ করে ওই নিয়ম চালু করেছিল। সব সময় সব খাবার খায়না! বিশেষ পার্বনে বিশেষ খাবার খায়! আবার খেয়াল করবেন মিষ্টি খাবার খেলে সেই সময় পারবেন অনুযায়ী প্রাণীজ প্রোটিন খায়না! মহামূর্খ মোল্লারা হিন্দু দের হাজার হাজার বছরের জ্ঞান পুড়িয়ে কোরান প্রতিষ্ঠা করেছে! কিন্তু তার ফল সব ধর্মের লোকেরা ভুগছে! ওয়েস্টার্ন রা আবার পোষ্য খরচ করে রিসার্চ করে দেখছে, যে হিন্দু ফুড হ্যাবিট বজায় রাখলে দীর্ঘায়ু হয়!
আর ইন্ডিয়ান পাউডার মেখে অভিনয় করতে পারা আঁতেল শ্রেণী বা ভাষা শিখে মনিপুলেটিভ টেক্সট লেখা লোকদের পেইড মিডিয়া আঁতেল ঘোষণা করায়, মানুষ এই সব বিজ্ঞান জ্ঞান হীণ মূর্খ দের কথাই জনগণ বেশি শোনে পিজা চাউমিন বার্গার আর মদ খেতে খেতে! আপনি এদের নকল করবেন না! নামাজ পড়েও বৈষ্ণবী স্টাইল এর ফুড খেতে পারেন, কোরান নিষিদ্ধ করেনি!মাংস না খেলেও মোল্লা থাকা যায় ও ৭২ হুর ও গেলমান মিলবে!
জার্মান ভাষায় একটা প্রবাদ আছে, তুমি যে খাও, তেমন লোক তুমি। আর একটা প্রবাদ হলো: তোমার বন্ধু কেমন, তা দিয়ে তোমার চরিত্র বোঝা যায়! বাংলায় অনুবাদ করে এই রিসার্চ রিপোর্ট শোনাবার সময় নেই! তবে বিশ্বাস করলেই লাভবান হবেন! মোট কথা মাংস মিষ্টি পরিহার করুন! বেশি খাবেন না! সপ্তাহে একদিন জল খেয়ে উপাস রেখে অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া কে সুস্থ হতে দিন!