নাম সামিরুল ইসলাম।
পেশা কেমিস্ট্রির অধ্যাপক।
সংগঠনের নাম “বাংলা সাংস্কৃতিক মঞ্চ”।
যদিও নামেই অরাজনৈতিক, কিন্তু এই সব আদ্যোপান্ত মোদি বিদ্বেষী, মুখোশধারী মানুষেরাই ২০২১ এ সো কল্ড বাম মনস্ক শহুরে মানুষদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছিলো যে বিজেপি নাকি বাঙালী বিরোধী!!
আর কিছুদিন পর হয়তো, এই সামিরুল ইসলামরাই স্যাহী বাঙালীত্বের ঠিকা নিয়ে ডিসাইড করে দেবে বাঙালী কি করবে, কি পরবে!!
ভাবুন, ভাবা প্র্যাক্টিস করুন। আপনারা ঘটি বাঙাল, ইইস্টবেঙ্গল – মোহনবাগান, রামকৃষ্ণ – অনুকূল, বিবেকানন্দ – ইস্কন এই সব করে বেড়ান আর অন্যদিকে আপনাদের সাথে “খেলা হয়ে যাবে নীরবে”!!
বুঝলেন তো এবার মাথাগুলোকে??
কিভাবে নো ভোট্টু বিজেপি, লেসার ইভল তত্ত্ব নিয়ে শহরাঞ্চলে বিজেপিকে কিভাবে মাত্র ৫ টা আসনে আটকে দিয়েছিল এই সব সামাজিক সংগঠনের নেপত্থ কারিগররা।
মানতে দ্বিধা নেই, আমরা পারিনি ওই সমাজমাধ্যমের অত্যন্ত সুচাতুর ভাবে তৈরী করা পরিকল্পনা গুলোর সাথে পাল্লা দিতে, তাই দায় আমাদেরও। ভাবতে অবাক লাগে, এদের প্রভাব কত্তোটা গভীরে গিয়েছে যে, আদ্যপ্রান্ত কৃষ্ণ ভক্ত ছেলেটিও ফেসবুকে এসে এখনো লিখে ফেলে “বাঙালীর হত্যাকারী বর্গীরা হিন্দুত্ববাদী”!!
তৃনমূল নেতৃত্বকে ধন্যবাদ, প্রকাশ্যে স্বীকৃতি দানের জন্য।
সুব্রত চ্যাটার্জি