আব্দুল মতিন উত্তর চব্বিশ পরগনার বাদুড়িয়ার ভয়ানক দাঙ্গার সঙ্গে জড়িত একটি নাম। আশ্চর্যের বিষয় এই যে বিভিন্ন দেশ বিরোধী মিডিয়ায় এসে এই লোকটি দাঙ্গা থামানোর কথা বলে, অথচ স্থানীয় লোকেদের দাবি বাদুড়িয়া দাঙ্গার পিছনে এই লোকটির ছিল প্রত্যক্ষ মদত।
এই লোকটি সুন্নতে আল জামাত নামে একটি সংগঠনের সঙ্গে জড়িত যাদের উদ্দেশ্য ভারতে খিলাফত প্রতিষ্ঠা করা।
এই সংগঠনের অন্য একটি ব্রাঞ্চ রয়েছে পাকিস্থানে, লস্করের সাথেও রয়েছে এদের যোগাযোগ। সাধারণ ভাবে এরা জানায় এরা নানা সেবা মূলক কাজের সাথে জড়িত কিন্তু অন্য দিকে রয়েছে তাদের এই ভয়ানক উদ্দেশ্য।
শুধু উত্তর চব্বিশ পরগনা নয়, উলুবেড়িয়া, মালদহ, মুর্শিদাবাদ সহ রাজ্যেরর বিভিন্ন প্রান্তের খোলা হচ্ছে বিভিন্ন রহমানিয়া মাদ্রাসা সেখানে দেওয়া হচ্ছে জিহাদি শিক্ষা থেকে অস্ত্র শিক্ষা সবই।
এর আগে এই আব্দুল মতিন আনন্দ বাজার গ্রুপকে থ্রেট দিয়েছিল, তাদের বিভিন্ন ঘটনা প্রকাশ করার জন্য।
এই দেশে যে কোন অপরাধীর বিচার শুরু হয় সে দেশ ছেড়ে পালানোর পর। তার আগে তার বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থায় নেওয়া হয় না। যেমন ভাবে জঙ্গি জাকির নায়েক দেশ ছড়ে পালিয়েছিল।
এই সমস্ত সংগঠন ধীরে ধীরে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মাদ্রাসা খুলে সন্ত্রাসের জাল বিস্তার করছে অথচ প্রশাসন এই ব্যাপারে পুরোপুরি নিশ্চুপ।