টেট দুর্নীতিকে কেন্দ্র প্রকাশ্যে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা গেছে, টেট পরীক্ষার আগে ধৃত মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ টিচার্স ট্রেনিং সেন্টারে টেট পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পৌঁছে যেত। এই অবস্থায় আরও চাপে পড়লেন মানিক ভট্টাচার্য। এই অবস্থায় ইডি আরও নজরদারি বাড়ালো মানিক ভট্টাচার্যের ৩৫টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে।
তাপস মণ্ডলের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া আটটি মোবাইলকে কেন্দ্র করে তদন্ত শুরু করতেই প্রকাশ্যে এলো নয়া তথ্য। উক্ত মোবাইলগুলোর হোয়াটঅ্যাপ চ্যাট হাতে পেতেই গোয়েন্দারা তাপস মণ্ডলের ৪টি এনজিও-এর খোঁজ পান। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, এই এনজিও গুলোর মাধ্যমেই কালো টাকা সাদা করা হতো।
ইডির সন্দেহ তাপস মণ্ডল ও মানিক ভট্টাচার্যের যোগসাজশেই প্রশ্ন ও উত্তর পত্র শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পৌঁছে যেত। এই প্রশ্ন ও উত্তরপত্রগুলোর ভরাট করতেন উক্ত শিক্ষাকেন্দ্রের ছাত্রছাত্রীর। মূলত, প্রাথমিকে তাঁদের চাকরি দেওয়ার টোপ দিয়েই এই কাজটি হতো বলে দাবি করা হয়েছে। ইডির আরও দাবি, ওএমআর শিটগুলো ভর্তি করার জন্য টাকাও দেওয়া হতো।