সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে ফর্মে ছিলেন। ধারাবাহিকতা বজায় রাখেন চলতি বিজয় হাজারে ট্রফিতেও। গ্রুপ লিগের খেলায় ২টি হাফ-সেঞ্চুরি ও ১টি সেঞ্চুরি করেছিলেন রিঙ্কু সিং। এবার প্রি-কোয়ার্টার ও কোয়ার্টার ফাইনালের মতো দু’টি গুরুত্বপূর্ণ নক-আউট ম্যাচেও হাফ-সেঞ্চুরির গণ্ডি টপকে যান প্রাক্তন নাইট তারকা। এখন প্রশ্ন একটাই, আসন্ন আইপিএল নিলামে কেকেআর কি ঘরে ফেরাবে বিজয় হাজারে ট্রফির শেষ তিন ম্যাচে টানা তিনটি হাফ-সেঞ্চুরি করা ঘরের ছেলেকে?
সৌরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গ্রুপ লিগের প্রথম ম্যাচে ৬৫ রানের কার্যকরী ইনিংস খেলেন রিঙ্কু সিং। ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ম্যাচে ১০৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে আউট হন তিনি। দিল্লির বিরুদ্ধে তৃতীয় ম্যাচে ব্যাট করতে নামেননি। হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে চতুর্থ ম্যাচে ১ রান করে অপরাজিত থেকে যান। হরিয়ানার বিরুদ্ধে গ্রুপের পঞ্চম তথা শেষ ম্যাচে ৭৫ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলেন রিঙ্কু।ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে ৫৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে উত্তরপ্রদেশকে শেষ আটের টিকিট এনে দেন রিঙ্কু সিং। এবার হিমাচলের বিরুদ্ধে কোয়ার্টার ফাইনালে ৭৬ রান করে আউট হন তিনি। ১০২ বলের ইনিংসে ৬টি চার মারেন রিঙ্কু। সব মিলিয়ে টুর্নামেন্টের ৭ ম্যাচে ১টি সেঞ্চুরি ও ৪টি অর্ধশতরান-সহ ৯৪.৭৫ গড়ে ৩৭৯ রান সংগ্রহ করেন রিঙ্কু সিং। চলতি বিজয় হাজারে ট্রফির সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারীদের তালিকায় যুগ্মভাবে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন তিনি।
রিঙ্কু হাফ-সেঞ্চুরি করলেও উত্তরপ্রদেশ অবশ্য কোয়ার্টার ফাইনালে আটকে যায় ৯ উইকেটে ২০৭ রানে। আকাশদীপ নাথ ৩২ ও ভুবনেশ্বর কুমার ৪৬ রান করে আউট হন।