‘এই ম্যাচটাই আমাদের চারিত্রিক দৃঢ়তার পরিচয় হতে দাঁড়াতে পারে।’
বোলিং করতে নামার আগে শ্রেয়স আইয়ারের সেই ভোকাল টনিকেই কার্যত হারা ম্যাচ জিতে যাচ্ছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স (কেকেআর)। শেষপর্যন্ত সেটা না হলেও কেকেআর বুঝিয়ে দিল, আগেই হেরে যাওয়ার কোনও প্রশ্ন নেই। বরং শেষবিন্দু পর্যন্ত লড়াই করবেন শ্রেয়সের ছেলেরা। তাতে একদিকে যেমন দলের চারিত্রিক দৃঢ়তা ফুটে উঠবে, তেমনই নেট রানরেটের দিক থেকেও সুবিধা হবে।ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
(কেমনভাবে এগিয়ে গেল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর এবং কলকাতা নাইট রাইডার্সের ম্যাচ – দেখে নিন এখানে)
বুধবার রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বিরুদ্ধে মাত্র ১২৮ রানেই অল-আউট হয়ে যায় কেকেআর। যে রানটা এমনিতেই কম। তারপর আবার শিশির পড়তে থাকে। কিন্তু চ্যালেঞ্জটা নেন শ্রেয়সরা। নিজেদের চারিত্রিক দৃঢ়তার পরিচয় দিয়ে আরসিবি শিবিরের হৃদকম্পন বাড়িয়ে তোলেন। শেষপর্যন্ত হেরে গেলেও নাইটদের পারফরম্যান্সে রীতিমতো গর্বিত বোধ করছেন বলে জানান শ্রেয়স।
ম্যাচ পরবর্তী সাংবাদিক বৈঠকে শ্রেয়স বলেন, ‘আমার মতে, ম্যাচটা অত্যন্ত উত্তেজক হয়েছে। বোলিংয়ের আগে ছেলেদের বলেছিলাম যে হার বা জিতে যাও – এই ম্যাচটাই আমাদের চারিত্রিক দৃঢ়তার পরিচয় হতে দাঁড়াতে পারে। আমরা যেভাবে লড়াই করেছি, তা আমাদের মানসিকতার পরিচয় দিয়েছে। শেষ ওভার পর্যন্ত ম্যাচটা নিয়ে যাওয়ায় ছেলেদের উপর গর্বিত।’ সঙ্গে তিনি বলেন, ‘শেষে আমি বেঙ্কিকে (বেঙ্কটেশ আইয়ার ১৯ তম ওভারে বল করেন) বল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কারণ আন্তর্জাতিক স্তরে ওর বোলিংয়ের অভিজ্ঞতা আছে।’