ক্যাচ মিস তো ম্যাচ মিস, হাড়ে হাড়ে টের পেল লখনউ, ইডেনে নিজেদের পায়ে কুড়ুল মারেন রাহুলরা, RCB-র জয়ের ৫টি কারণ

1/5দরকারের সময় জ্বলে ওঠে রজত পতিদারের ব্যাট। নক-আউট ম্যাচে সবাই তাকিয়েছিলেন ডু’প্লেসি, কোহলি, ম্যাক্সওয়েলদের দিকে। তবে তিন তারকাই পরিচিত মেজাজে ধরা দিতে পারেননি। যাঁকে কেউ বিশেষ পাত্তা দিতে চায়নি, সেই রজতই ৫৪ বলে অপরাজিত ১১২ রান করে আরসিবির জয়ের মঞ্চ গড়ে দেন।  

আরসিবির জয়ে দীনেশ কার্তিকের ২৩ বলে অপরাজিত ৩৭ রানের ঝোড়ো ইনিংসের অবদান অস্বীকার করা যাবে না। কার্তিক ঝড় না তুললে আরসিবির পক্ষে ২০০ রানের গণ্ডি পেরিয়ে যাওয়া সম্ভব হতো না। তাহলে লখনউ অনায়াসে টপকে যেতে পারত টার্গেট।
2/5আরসিবির জয়ে দীনেশ কার্তিকের ২৩ বলে অপরাজিত ৩৭ রানের ঝোড়ো ইনিংসের অবদান অস্বীকার করা যাবে না। কার্তিক ঝড় না তুললে আরসিবির পক্ষে ২০০ রানের গণ্ডি পেরিয়ে যাওয়া সম্ভব হতো না। তাহলে লখনউ অনায়াসে টপকে যেতে পারত টার্গেট।
জোস হ্যাজেলউড ৪৩ রানে ৩টি উইকেট দখল করেন। তবে লোকেশ রাহুলের উইকেটটিই এক্ষেত্রে টার্নি পয়েন্ট হয়ে দেখা দেয়। শেষ বেলায় রাহুল ফিরতেই লখনউয়ের জয়ের সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়।
3/5জোস হ্যাজেলউড ৪৩ রানে ৩টি উইকেট দখল করেন। তবে লোকেশ রাহুলের উইকেটটিই এক্ষেত্রে টার্নি পয়েন্ট হয়ে দেখা দেয়। শেষ বেলায় রাহুল ফিরতেই লখনউয়ের জয়ের সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়।
লখনউ ইডেনে ১৪ রানে হার মানে। ম্যাচে ১টি ছক্কা ও অন্তত ৩টি বাউন্ডারি বাঁচান ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। দেখতে গেলে হাসারাঙ্গা যত রান সেভ করেছেন, আরসিবির জয়ের ব্যবধান ছিল সেটাই। দীপক হুডার মূল্যবান উইকেট নেওয়া ছাড়াও হাসারাঙ্গার দুর্দান্ত ফিল্ডিং কোহলিদের জয়ের অন্যতম কারণ। 
4/5লখনউ ইডেনে ১৪ রানে হার মানে। ম্যাচে ১টি ছক্কা ও অন্তত ৩টি বাউন্ডারি বাঁচান ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। দেখতে গেলে হাসারাঙ্গা যত রান সেভ করেছেন, আরসিবির জয়ের ব্যবধান ছিল সেটাই। দীপক হুডার মূল্যবান উইকেট নেওয়া ছাড়াও হাসারাঙ্গার দুর্দান্ত ফিল্ডিং কোহলিদের জয়ের অন্যতম কারণ। 
সর্বোপরি ইডেনে লখনউ সুপার জায়ান্টস নিজেদের পায়ে কুড়ুল মারে বলা যায়। তারা একাধিক ক্যাচ ফেলে রজত পতিদারের। ক্যাচ ছাড়ে দীনেশ কার্তিকের। মিস ফিল্ডে রান গলায়। সহজ ক্যাচগুলি ধরলেই আরসিবিকে ১৯০ রানের মধ্যে বেঁধে রাখতে পারতেন লোকেশ রাহুলরা। সেক্ষেত্রে রান তাড়া করে জয় তুলে নেওয়ার সুযোগ থাকত লখনউয়ের।
5/5সর্বোপরি ইডেনে লখনউ সুপার জায়ান্টস নিজেদের পায়ে কুড়ুল মারে বলা যায়। তারা একাধিক ক্যাচ ফেলে রজত পতিদারের। ক্যাচ ছাড়ে দীনেশ কার্তিকের। মিস ফিল্ডে রান গলায়। সহজ ক্যাচগুলি ধরলেই আরসিবিকে ১৯০ রানের মধ্যে বেঁধে রাখতে পারতেন লোকেশ রাহুলরা। সেক্ষেত্রে রান তাড়া করে জয় তুলে নেওয়ার সুযোগ থাকত লখনউয়ের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.