1/6আন্তর্জাতিক স্তরে ডেভন কনওয়ের যারা খেলা দেখেছেন, তারা আইপিএলে তাঁর সাফল্যে হতবাক হওয়ার কথা নয়। হতবাক হওয়ার কথা বরং মাত্র এক কোটি টাকায় চেন্নাই সুপার কিংস তাঁকে দলে পেয়ে যাওয়ায়। কনওয়ে সাতটি ম্যাচ খেলে ৪২-র গড় ও ১৪৫.৬৬-র স্ট্রাইক রেটে মোট ২৫২ রান করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে তিনটি অর্ধশতরানও।
2/6এ বারের আইপিএলের মতান্তরে সেরা অন্বেষণ মহসিন খান। মাত্র ২০ লক্ষ টাকায় লখনউ সুপার জায়ান্টসে যোগ দেওয়া মহসিন ৯ ম্যাচে ১৪টি উইকেট নিয়েছেন। তাও আবার ৫.৯৬-র ইকোনমিতে।
3/6রজত পতিদার তো অবিক্রিতই ছিলেন। তবে পরিবর্ত হিসাবে মাত্র ২০ লক্ষ টাকায় আরসিবিতে যোগ দিয়ে তিনি আইপিএলেন নিজের ছাপ ছেড়েছেন। আট ম্যাচে ৫৫.৫০ গড়ে মোট ৩৩৩ রান করেন তিনি। কোয়ালিফায়ারে তাঁর করা শতরানটি সকলেই বহুদিন মনে রাখবেন।
4/6উমেশ যাদবকে এ মরশুমের সারপ্রাইজ প্যাকেজ বলা যেতেই পারে। তিনি যে সীমিত ওভারেও বল করতে পারেন, এটা কার্যত লোকে ভুলেই গিয়েছিল। অনেক তরুণ বোলাররাও যেখানে চড়া দামে বিক্রি হয়েছেন, সেখানে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন উমেশ মাত্র ২ কোটিতে কেকেআরে যোগ দেন। ১২ ম্যাচে ১৬ উইকেট নিয়ে তিনি কিন্তু সকলকে চমকে দিয়েছেন।
5/6মহসিনের মতো মুকেশ চৌধুরীও একেবারে অজানা ছিল। তিনিও ২০ লক্ষ টাকায় সিএসেকেতে যোগ দিয়ে বল হাতে আগুন ঝরিয়েছেন। ১৩ ম্যাচে তাঁর সংগ্রহ ১৬ উইকেট। পরের বছর তাঁর ও দীপক চাহারের নতুন বলের আক্রমণ কিন্তু দেখার মতো হবে।
6/6মাত্র ৫০ লক্ষ টাকায় ভানুকা রাজপক্ষকে দলে নিয়েছিল পঞ্জাব কিংস। জনি বেয়ারস্টোর অনুপস্থিতিতে তিনি কিপার হিসাবে আইপিএলের শুরুটা করেই জাত চিনিয়ে দেন। তাই বেয়ারস্টো আসলেও তাঁকে দলে সুযোগ দেওয়া হয়। ৯ ম্যাচে ১৫৯.৬৯-র স্ট্রাইক রেটে তাঁর সংগ্রহ মোট ২০৬ রান।