দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সেঞ্চুরিয়ন টেস্টের তৃতীয় দিনের শেষের দিকে চেতেশ্বর পূজারার আগে শার্দুল ঠাকুরকে নাইটওয়াচম্যান হিসেবে পাঠিয়েছিল ভারতের টিম ম্যানেজমেন্ট। বিরাট কোহলিদের সিদ্ধান্ত ও তাদের উদ্দেশ্য পূরণ করেছেন শার্দুল ঠাকুর। তৃতীয় দিনে আর কোনও উইকেট হারাতে হয়নি ভারতকে। তৃতীয় দিনের শেষ কয়েকটি অবশিষ্ট বল দারুণ ভাবে খেলেন ভারতীয় অলরাউন্ডার।
তবে চতুর্থ দিনে, যখন খেলা শুরু হয়, কে এল রাহুলের সাথে দারুণ পার্টনারশিপ তৈরি করছিলেন শার্দুল ঠাকুর। কিন্তু ঠিক যখন তিনি উইকেটে জমিয়ে বসছিলেন তখন তিনি কাগিসো রাবাদা বলে আউট হন। রাবাদার বলে দ্বিতীয় স্লিপে ক্যাচ দেন ঠাকুর। ব্যাক্তিগত ১০ রানে আউট হয়ে যান। উইয়ান মুল্ডার কর্ডন দুর্দান্ত একটি ক্যাচ ধরেন। যাইহোক, এরপরেই শুরু হয় বিতর্ক। ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
খুব বেশিক্ষণ যেতে না যেতই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি প্রকাশিত হয়। যেখানে দাবি করা হয়েছে যে শার্দুল ঠাকুরকে আউট করার সময় রাবাদা ওভারস্টেপ করেছিলেন। এটি আসলে একটি নো-বল ছিল।
নেটেজেনরা দাবি করেন ম্যাচের তৃতীয় আম্পায়ারের চোখ এড়িয়ে যায়। একজন টুইটার ব্যবহারকারী ছবিটি শেয়ার করেছেন। এই টুইট দাবানলের মতো ছড়িয়ে যায়। নেটিজেনরা নিজেদের প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন।
নেটেজেনরা দাবি করেন ম্যাচের তৃতীয় আম্পায়ারের চোখ এড়িয়ে যায়। একজন টুইটার ব্যবহারকারী ছবিটি শেয়ার করেছেন। এই টুইট দাবানলের মতো ছড়িয়ে গেছে। নেটিজেনরা নিজেদের প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। |#+|
একজন সমর্থক লেখেন, ‘তৃতীয় আম্পায়ার কোথায় ঘুমাচ্ছেন? ঠাকুর নো বলে আউট।’ একজন ব্যবহারকারী টুইট করেছেন, রাবাদা বারবার নো-বল করেছেন। টেস্ট ম্যাচের প্রথম দিনে রাবাদা বেশ কয়েকটি ডেলিভারির সময় ওভারস্টপ করেছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার পেসারকে কয়েকবার নো বল ডাকা হয়েছিল। এখন নিয়ম বলে যে তৃতীয় আম্পায়াররা নো-বল কল করতে পারেন।